১। ব্রাক
২। গ্রামীন ব্যাংক
৩। আশা
৪। পপি
৫। ব্যুরো বাংলাদেশ
৬। নজির
৭। টি.এম.এস.এস
৮।গ্রামীন ব্যাংক ১টি অবস্থান বুড়ির বাজার এছারও ডাচ বাংলা ব্যাংক কর্তৃক পরিচালিত মোবাইল ব্যাংকিং ইউনিয়ন তথ্য ও সেবাকেন্দ্র হারাটিতে, চালু রয়েছে। হারাটি ইউনিয়নের মানুষ এই দুটি ব্যাংকে দৈনন্দিন জীবনের লেনদেন করে আসছে।
বেসরকারী সংস্থা গুলো হারাটি ইউনিয়নের জনগনকে আর্থিক সহায়তা প্রদানের জন্য ঋৃন সহায়তা এবং শিক্ষা সহায়তার জন্য বিভিন্ন প্রাক-প্রাইমারী স্কুল প্রতিষ্ঠা করে পরিচালনা করা, স্বাস্থ্য ক্ষেত্রে সহায়তা সহ বিভিন্ন কার্যক্রম চালু রয়েছে।
আশা এনজিও এর বর্ণনাঃ
আশা [ASA]
প্রধান কার্যালয় ঃ আশা টাওয়ার, ১৪,১৫ তলা, ২৩/৩, বীর উত্তম এ.এন.এম. নুরুজ্জামান সড়ক, শ্যামলী, মোহাম্মপুর, ঢাকা-১২০৭।
Web: www.asa.org.bd , E-mail: asa@asabd.org, ফোনঃ ৮১১৯৮২৮, ফ্যাক্সঃ ৮৮০-২-৯১২১৮৬১,
প্রতিষ্ঠাতা ও প্রেসিডেন্ট মহোদয়ের পরিচিতিঃ
}&
আশা’র প্রতিষ্ঠাতা ও প্রেসিডেন্ট মোঃ সফিকুল হক চৌধুরী, ১৯৪৯ইং সালে হবিগঞ্জ জেলার চুনারুঘাট থানার নরপতি গ্রামের এক সম্ভ্রান্ত পরিবারে জন্ম গ্রহণ করেন। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সমাজ বিজ্ঞানে বি. এ (সম্মান) সহ স্নাতকোত্তর ডিগ্রী অর্জন করেন। উল্লেখ্য, বিসিএস ১৯৭৩ ব্যাচের প্রবেশনারী কর্মকর্তা হিসেবে প্রশিক্ষণ প্রাপ্ত হয়েও চাকুরীতে যোগদান না করে দেশের দরিদ্র জনগোষ্ঠীর অধিকার আদায় ও দারিদ্র্য বিমোচনের লক্ষ্যে আত্মনিয়োগ করেন এবং দীর্ঘ ৪০ বছর যাবৎ উন্নয়ন কর্মসূচীতে সম্পৃক্ত রয়েছেন।
পটভূমিকাঃ
১৯৭৮ সালের মার্চ মাসে মানিকগঞ্জ জেলার শিবালয় উপজেলা/থানাধীন টেপরা নামক স্থান থেকে আশা’র কার্যক্রম শুরু হয়। সমাজের দরিদ্র, অসহায় ও সুবিধাবঞ্চিত মানুষের অধিকার আদায় ও তাদেরকে সচেতন করার লক্ষ্য নিয়ে আশার সাংগঠনিক কার্যক্রম শুরু করেন জনাব মোঃ সফিকুল হক চৌধুরী। সে সময় তিনি সমমনা বেশ কয়েকজন উন্নয়ন কর্মী নিয়ে ‘‘আশা’’ প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ গ্রহণ করেন।
প্রচলিত গতানুগতিক উন্নয়ন ধারার সীমাবদ্ধতাগুলো অতিক্রমের জন্য একটি বিকল্প উন্নয়ন ধারা অনুসন্ধানের ইচ্ছা থেকেই মূলতঃ ‘‘আশা’’র জন্ম। জন্ম লগ্ন থেকে ‘‘আশা’’ বিভিন্ন উন্নয়ন কার্যক্রমে অংশগ্রহণ করে বর্তমান বিশ্বের অন্যতম বৃহৎ আত্মনির্ভর ক্ষুদ্র ঋনদানকারী প্রতিষ্ঠান তথা Micro finance Institute (MFI) হিসেবে দেশ বিদেশে সমাদৃত।
সময়ের দাবী ও দরিদ্র জনগোষ্ঠীর চাহিদার সাথে সঙ্গতি রেখে ১৯৯২ সনে সংস্থার কর্মপদ্ধতি ও কর্মকান্ডের ব্যাপক পরিবর্তন আনা হয়। তখন থেকে সঞ্চয় ও ঋণ কার্যক্রমের সেবার দ্বারা দরিদ্র জনগোষ্ঠীকে (বিশেষ করে মহিলা) ‘‘অর্থনৈতিক ভাবে ক্ষমতায়নের’’ মাধ্যমে আত্মনির্ভরশীল করে গড়ে তোলা এবং দরিদ্র জনগোষ্ঠীকে সেবার বিনিময়ে অর্জিত সেবামূল্য থেকে সংস্থাকে স্থায়িত্বশীল ও টেকসই করার দৃঢ় প্রত্যয় এবং অভিপ্রায় নিয়ে নতুন ভাবে কার্যক্রম শুরু করে।
ক্ষুদ্র ঋণে আশা’র গৌরবময় অর্জন ও নন্দিত সফলতার কারণে আজ আশা’র মডেলকে অনুসরণ করা হচ্ছে বিশ্বের অনেক দেশে। আশা’র সহজ সরল, নমনীয় এবং ব্যয় সাশ্রয়ী নীতিই এই সফলতা অর্জনের মূল চাবি কাঠি। বিদেশী অনুদানহীন সস্পূর্ন নিজস্ব অর্থায়নে আত্মনির্ভরশীল টেকসই উন্নয়ন মডেল হিসাবে ‘আশা’ বিশ্বে সমাদৃত হচ্ছে।
বিদেশে আশা’র উন্নয়ন মডেলঃ আশা’র উদ্ভাবন মূলক ক্ষুদ্র ঋণ মডেল পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে অনুসৃত হচ্ছে, যা ইতোমধ্যেই অর্জন করেছে আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি। যে সকল দেশে আশা’র মডেলে ক্ষুদ্রঋণ কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে তা হলো আফগানিস্তান, ইথিওপিয়া, ইন্দোনেশিয়া, লাওস, নাইজেরিয়া, ফিলিপাইন, তাজিকিস্তান, কম্বোডিয়া, ভারত, জর্দান, মায়ানমার, পাকিস্তান, ঘানা ও পেরু।
বাংলাদেশে আশা’র মডেল ঃবাংলাদেশে অনেক সংস্থা আশা’র মডেলে ক্ষুদ্রঋণ কার্যক্রম পরিচালনা করছে। বাংলাদেশে আশা’র ১৯টি পার্টনার সংস্থা রয়েছে।
নিবন্ধনঃ
ক. জয়েন্ট স্টক কোম্পানীর নিবন্ধন নম্বর- of1978-1979, তারিখ- ১৭/০৫/১৯৭৯।
খ. এনজিও বিষয়ক ব্যুরো নিবন্ধন নম্বর- DSW/FDO/R-120, তারিখ- ১৪/০১/১৯৮২ইং।
ঘ. মাইক্রোক্রেডিট রেগুলেটরি অথরিটি সনদ নম্বর- ০০৪৭০-০০৫৩৮-০০১০০, তারিখ- ১৫/০১/২০০৮ ইং। (নবায়নকৃত)
তহবিলের উৎসঃ আশা’র অন্যতম প্রধান একটি বৈশিষ্ট্য হলো, এটি সম্পুর্ণ আত্মনির্ভরশীল প্রতিষ্ঠান। সম্পুর্ণ দেশীয় উৎস থেকে সুদে-আসলে ফেরতযোগ্য তহবিল আহরণ করে ‘আশা’ তার সমগ্র কর্মসূচী পরিচালনা করছে। ব্যয় সংকোচন নীতি অনুসরণ করে নুন্যতম ব্যয়ে যাবতীয় কার্যক্রম সম্পন্ন করে উদ্বৃত্ত সৃষ্টির মাধ্যমে নিজস্ব তহবিল সৃষ্টি এবং সদস্যের সঞ্চয়ই হলো ‘আশা’র’ তহবিলের অন্যতম উৎস।
লালমনিরহাট জেলার পরিচিতি
আশা
লালমনিরহাট জেলা কার্যালয়,
বালাটারী, এয়ারপোর্ট রোড (সার্কিট হাউজ সংলগ্ন),লালমনিরহাট।
ইমেইলঃ lalmonirhat@asabd.org, ফোনঃ ০৫৯১-৬১১৬১,
জেলা ব্যবস্থাপকঃ মোঃ ইউনুছ আলী
ফোনঃ ০১৭১৪০৮৮৬৩৫।
চিত্রঃ জেলা কাঠামো।
ব্রাঞ্চ কাঠামোঃ একটি ব্রাঞ্চে একজন ব্রাঞ্চ ম্যানেজার এর অধীনে একজন সহকারী ব্রাঞ্চ ম্যানেজার, ৪ থেকে ৬ জন লোন অফিসার, ও একজন পিয়ন কাম কুক আছে। একটি ব্রাঞ্চে সাধারণত ১৫০০ থেকে ২৫০০ পর্যন্ত উপকারভোগী সদস্য থাকে।
আশা’র সেবা সমূহঃ
ক্ষুদ্র ঋণ সেবাঃ
আশা লালমনিরহাট জেলায় কার্যক্রম শুরু করে ০১/০৬/১৯৯৭ইং সাল হতে। আশা সমাজের দরিদ্র, অসহায় ও সুবিধা বঞ্চিত মানুষের মাঝে ৩৪ টি ব্রাঞ্চের মাধ্যমে প্রায় ৬০ হাজার জন সদস্য‘কে সহজ শর্তে ঋণ সুবিধা দিয়ে তাদেরকে আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী করার মধ্য দিয়ে অধিকার আদায় ও তাদের সচেতনতা বৃদ্ধি সহ ক্ষমতাবান করার লক্ষ্য নিয়ে কাজ করছে। একজন সদস্য কোন ভর্তি ফি ছাড়াই নুন্যতম ১০ টাকা সঞ্চয় জমা করে সদস্য পদ লাভ করে এবং পরবর্তী সপ্তাহেই ঋণ গ্রহণ করে থাকে।
ছবিঃ সাপ্তাহিক দলীয় কার্যক্রম।
** প্রাথমিক ঋণ ঃভুমিহীন হত দরিদ্র, কৃষি ও ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী সদস্যরা এই ঋণের অর্ন্তভুক্ত। প্রথম দফায় ৮ - ২০ হাজার টাকা দেয়া হয়। ৫০ হাজার টাকা পর্যন্ত এই ঋণের সিলিং নির্ধারিত। প্রতি দফায় ২-৫ হাজার টাকা, সর্বোচ্চ ১০ হাজার টাকা পর্যন্ত বৃদ্ধি করা হয়। ঋণের মেয়াদ ৪,৬, ১২ মাস। কিস্তি সাপ্তাহিক ও মাসিক উভয়ই চলমান। প্রকল্প বিবেচনায় ৪ মাস ও ৬ মাস মেয়াদী এককালীন পরিশোধের শর্তেও ঋণ দেয়া হয়।
**বিশেষ ঋণ ঃ ব্যাপক ভিত্তিক ক্ষুদ্র উদ্যোক্তা সৃষ্টি ও ব্যবসা প্রসারের মাধ্যমে গ্রহীতাদের আয় বৃদ্ধি এবং স্ব-কর্মসংস্থান
সৃষ্টির মাধ্যমে বেকারত্ব হ্রাস, জাতীয় উৎপাদনে অবদান রাখা ও দারিদ্র্যতা হ্রাস করা এই ঋণের লক্ষ্য। এই ঋণের পরিমাণ ৫১ হাজার থেকে ১০ লক্ষ টাকা পর্যন্ত। প্রথম দফায় প্রকল্পের সম্ভাব্যতা বিবেচনায় ঋণের পরিমাণ নির্ধারণ হয়। এই ঋণের মেয়াদ ১২ মাস, ১৮ মাস ও ২৪ মাস। কিস্তি সারাণত মাসিক। তবে প্রকল্পের ধরণ অনুযায়ী সাপ্তাহিকও হতে পারে।
** শিক্ষা ঋণ ঃআশার সদস্যদের ছেলে মেয়ের লেখা পড়ার (স্কুল-কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি, পরীক্ষার ফরম পূরণ, বই কেনা) জন্য শিক্ষা ঋণ দেয়া হয়। একজন সদস্য’র প্রাথমিক ঋণ থাকা অবস্থায়ই মধ্যবর্তী যে কোন সময়ে প্রয়োজন ভিত্তিক অতিরিক্ত এই শিক্ষা ঋণ নিতে পারে। এই ঋণের পরিমাণ সর্বোচ্চ ৫ হাজার টাকা।
** সার্ভিস চার্জ হার ঃমাইক্রোক্রেডিট রেগুলেটরী অথরীটি কর্তৃক নির্ধারিত হার ক্রমহ্রাসমান সর্বোচ্চ ২৭%।
এক নজরে আশা-লালমনিরহাট জেলার পোর্ট ফলিও মে’২০১২ পর্যন্তঃ
মোট ব্রাঞ্চের সংখ্যা ঃ ৩৪টি।
মোট কর্মী সংখ্যা ঃ ২৩৩ জন।
উপজেলার সংখ্যা ঃ ৫টি।
মোট দলের সংখ্যা ঃ ২৪৬১টি।
মোট সঞ্চয়ী জন ঃ প্রায় ৬০ হাজার জন।
সঞ্চয় স্থিতি ঃ প্রায় ১৩.৪৪ কোটি টাকা
বর্তমান ঋণ গ্রহীতার সংখ্যা ঃ প্রায় ৫৫ হাজার জন।
ঋণ স্থিতি (আসল) ঃ প্রায় ৪৯.৭৭ কোটি টাকা টাকা।
এ পর্যন্ত জেলায় বিতরণকৃত ঋণ (আসল) ঃ প্রায় ৩৩৬ কোটি টাকা।
ঋণ আদায়ের হার ঃ ৯৯.৭৭%
ক্ষুদ্র সঞ্চয় সেবা ঃ
সাপ্তাহিক/মাসিক সঞ্চয় জমাঃ - আশা’র সদস্য হওয়ার পর সকল সদস্যদের কাছ থেকে নির্ধারিত সর্বনিম্ন হারে বাধ্যতামূলকভাবে সঞ্চয় জমা গ্রহণ করা হয়। তবে নির্ধারিত সর্বনিম্ন সঞ্চয়ের সাথে সদস্যগণ তাদের সামর্থ এবং ইচ্ছানুযায়ী স্বেচ্ছায় যে কোন পরিমাণে সঞ্চয় জমা করতে পারেন। একজন সদস্য নিজস্ব চলমান ঋণের বিপরীতে জমাকৃত সঞ্চয়ের একটি নির্ধারিত অংশ জমা রেখে অবশিষ্ট সঞ্চয় উত্তোলন করতে পারে।
দীর্ঘমেয়াদী সঞ্চয় (এলটিএস)ঃ - আশা সদস্যদের জন্য ৫ বছর মেয়াদ হলে বার্ষিক ৯% এবং ১০ বছর মেয়াদ হলে বার্ষিক ১২% হার সুদে মাসিক ৫০-১০০০ (৫০ এর গুনিতক) পর্যন্ত কিস্তিতে দীর্ঘ মেয়াদী সঞ্চয় প্রকল্প চালু করেছে।
ক্ষুদ্র বীমা সেবাঃ
ক. ঋণ বীমাঃঋণ গ্রহীতা সদস্য ঋণ গ্রহণ কালে প্রতি হাজারে ১০ টাকা হারে ঋণ বীমা প্রিমিয়াম প্রদান করেন। ঋণ বীমা গ্রহণকারী সদস্য মারা গেলে ঋণের অবশিষ্ট টাকা মওকুফ করা হয়।।
খ. সদস্য নিরাপত্তা তহবিল (জীবন বীমা)ঃ‘‘সদস্য নিরাপত্তা তহবিল’’ নামে ক্ষুদ্রঋণের সদস্যদের জন্য আশা জীবন বীমা প্রবর্তন করেছে। আট বছর মেয়াদী এই বীমার প্রিমিয়াম সাপ্তাহিক ১০ টাকা অথবা মাসিক ৫০ টাকা। সদস্য নিরাপত্তা তহবিল (জীবন বীমা) চালু থাকার পর সদস্যের মৃত্যু হলে তার বৈধ উত্তরাধিকারী কে জমাকৃত প্রিমিয়ামের ৬ গুণ টাকা প্রদান করা হয়। মৃত্যু না হলে মেয়াদ শেষে সুদ ও জমাকৃত সমুদয় টাকা ফেরৎ দেয়া হয়। মেয়াদ শেষে পুনরায় পলিসি গ্রহণের সুযোগ রয়েছে।
শিক্ষা সেবাঃ
প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নিম্নবিত্ত ও নিম্নমধ্যবিত্ত পরিবারের অধ্যায়নরত ছাত্র/ছাত্রীদের বাড়ীতে প্রয়োজনীয় শিক্ষা নির্দেশনা ও সহায়তা প্রদানের জন্যে সক্ষম সাধারণতঃ কেউ নেই। কারণ অধিকাংশ পিতা-মাতাই নিরক্ষর কিংবা পর্যাপ্ত সময়ের অভাব অথবা সারাদিনের খাঁটুনির পর শারীরিক ও মানসিক ক্লান্তি জনিত কারণে তারা তাদের সন্তানদের প্রয়োজনীয় শিক্ষা সহায়তা দিতে পারেনা। অপরদিকে আর্থিক অসামর্থের কারণে গৃহ শিক্ষক নিয়োগ করা তাদের পক্ষে সম্ভব নয়। এর ফলশ্রুতিতে নিম্ন বা নিম্নমধ্যবিত্ত পরিবারের পড়ুয়াগণ বিদ্যালয়ে গিয়ে নিজেদের পাঠ উপস্থাপন করতে ব্যর্থ হয় এবং শিক্ষকের দ্বারা তিরস্কৃত ও অন্যান্য সহপাঠীদের চোখে হেয় প্রতিপন্ন হয়। এভাবে এক পর্যায়ে স্কুলে যাওয়া থেকে বিরত থাকে এবং শিক্ষাজীবনের সমাপ্তি ঘটায়।
প্রাথমিক পর্যায়ে অধ্যায়নরত এই নিম্ন ও নিম্নমধ্যবিত্ত শ্রেণীর ছাত্র/ছাত্রীদের এভাবে ঝরে পড়া হ্রাস করা যেতে পারে-যদি তাদেরকে পড়া আয়ত্ব করার জন্যে বাড়ীতে প্রয়োজনীয় শিক্ষা সহায়তা প্রদান করা যায়। এ প্রেক্ষাপটে এই বিশেষ শ্রেণীর ছাত্র/ছাত্রীদেরকে শিক্ষা সহায়তা প্রদানের প্রয়োজনীয়তা অনুভূত হওয়ায় সম্পুর্ন নিজস্ব অর্থায়নে ‘আশা’ প্রাথমিক শিক্ষা শক্তিশালীকরণ কর্মসূচী চালু করেছে। প্রাথমিক ভাবে প্রতিটি জেলার একটি করে ব্রাঞ্চে ১৫টি শিক্ষা কেন্দ্রের প্রতিটিতে ২৫-৩০ জন শিশু, ১ম ও ২য় শ্রেণীর শিক্ষার্থীকে শিক্ষা সেবিকার দ্বারা পাঠ আয়ত্ব করনে সহায়তা কার্যক্রম চলছে। প্রতিদিন শিক্ষার্থীদের স্কুল সময় সূচীর আগে/পরে সুবিধাজনক সময়ে ২ ঘন্টা সেবিকার দ্বারা এই কার্যক্রম চলছে। ১ জন শিক্ষা সুপার ভাইজার সেবিকাদের সার্বিক সহায়তা দান সহ কার্যক্রম তদারক করেন।অত্র লালমনিরহাট জেলার কালীগঞ্জ উপজেলার চামটারহাট ব্রাঞ্চে ফেব্রুয়ারী’২০১১ ইং হতে এই কার্যক্রম চলছে।
প্রাথমিক স্বাস্থ্য সেবা ঃ
(ক) আশা আয় থেকে যাবতীয় ব্যয় নির্বাহের পর উদ্বৃত্ত আয় দ্বারা সদস্য কল্যাণ তহবিল গঠন করেছে। এই তহবিল থেকে আশার উপকারভোগী সদস্যদের মাঝে সুনির্দিষ্ট কয়েকটি ছোট বড়, জটিল অপারেশন/চিকিৎসার ক্ষেত্রে দুই ধরনের বরাদ্দ থেকে আর্থিক অনুদান প্রদান করা হয়ে থাকে। যার একটি-
(১) ব্রাঞ্চের বরাদ্দ হতে সরাসরি ব্রাঞ্চ ম্যানেজারের অনুমোদনে সিজারিয়ান ডেলিভারি, ব্রেষ্ট ক্যান্সার, ইউটেরাস অপারেশন, চক্ষুর ছানি অপারেশন, যে কোন ধরনের ছোট খাটো হাড়ের অপারেশন।
(২) কেন্দ্রীয় কার্যালয় কর্তৃক অনুমোদিত বছর ভিত্তিক জেলা সংখ্যার অনুপাতে থোক বরাদ্দ থেকে জেলা কর্মকর্তার অনুমোদনে ক্যান্সার (ব্লাড, ফুসফুস, হাড়, পাকস্থলি, গলা), অন্যান্য ক্যান্সার, এসিড সহায়তা, ব্রেইন টিউমার/রক্তক্ষরণ, ষ্টোন অপসারণ, কিড্নি ড্যামেজ/ট্রান্সপ্লান্ট, হার্ট অপারেশন (ভাল্ব পরিবর্তন, রিপেয়ার, বাইপাস), মেরুদন্ড অপারেশন ও অর্থপেডিক চিকিৎসার ক্ষেত্রে হাঁটুর প্যাটেলা পরিবর্তন সহ অন্যান্য অপারেশন।
বছর ভিত্তিক বরাদ্দ থাকা সাপেক্ষে আগে আসলে আগে পাবেন ভিত্তিতে, সংস্থায় সদস্য পদের বয়স নুন্যতম ২ বছর থেকে তদুর্ধ্বদের আনুপাতিক হারে অনুদান দেয়া হয়ে থাকে।
(খ) আশা স্বাস্থ্য সচেতনতা কর্মসূচীঃদরিদ্র সুবিধা বঞ্চিত সদস্যাদের স্বাস্থ্য সচেতনতামূলক তথ্য প্রদানের লক্ষ্যে ‘‘আশা স্বাস্থ্য সচেতনতামূলক কর্মসূচী’’ গ্রহণ করেছে। যা জুন’১২ হতে বাস্তবায়ন হচ্ছে। আর্থ সামাকি উন্নয়নের জন্য রোগহীন সু-স্বাস্থ্যের প্রয়োজনীয়তা অপরিহার্য। সমাজের পিছিয়ে পড়া ও অসচেতন মহিলা-পুরুষদেরকে তাদের স্বাস্থ্য অধিকার মন্বন্ধে জানানো ও স্বাস্থ্য সেবা গ্রহণ করার জন্য উদ্বুদ্ধ করা। এই প্রেক্ষাপটে সংস্থার সদস্য ও তার পরিবারের অভ্যাসগত পরিবর্তন ও প্রতিরোধযোগ্য রোগ বালাই বিষয়ক তথ্য আদান প্রদান ও সচেতনতা বৃদ্ধি করে এবং তার যথার্থ ব্যবহার ও মনিটরিংয়ের দায়িত্ব নিয়ে সুবিধা বঞ্চিত বিরাট জনগোষ্ঠির সু-স্বাস্থ্য প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে তাদের আর্থ সামাজিক অবস্থার উন্নয়ন ঘটাতে আশা বদ্ধ পরিকর। প্রতি মাসে একটি করে কর্ম দিবসে দেশব্যাপী আশার সকল দলে সংস্থার লোন অফিসার দ্বারা এই কার্যক্রম চালানো হচ্ছে। আলোচনার পাশাপাশি প্রযোজ্য ক্ষেত্রে কর্মীগণ Demonstrationকরে দেখিয়ে দিবেন। ২০১২ইং সালের জন্য মাসক ভিত্তিক আলোচ্যসূচী নিম্নরূপঃ
(১) ৯ জুন শনিবার- ব্যক্তিগত পরিস্কার পরিচ্ছন্নতা ও তার প্রয়োজনীয়তা
(২) ৮ জুলাই রবিবার- নিরাপদ পানি ব্যবহার ও তার প্রয়োজনীয়তা এবং আর্সেনিক দূষণ প্রতিরোধ।
(৩) ১৩ আগষ্ট সোমবার- গর্ভকালীন মায়ের সেবা
(৪) ১১ সেপ্টেম্বর মঙ্গলবার- ডাইরিয়া ও নিউমোনিয়া প্রতিরোধের উপায় স্যালাইন তৈরী করা
(৫) ১০ অক্টোবর বুধবার- বাড়ীর আশপাশ পরিস্কার রাখার প্রয়োজনীয়তা এবং মশা ও মাছি নাশক ঔষধ ব্যবহার করা
(৬) ৮ নভেম্বর বৃহস্পতিবার- ৩ সপ্তাহের বেশী কাশি হলে কফ পরীক্ষা করানো ও তার প্রয়োজনীয়তা
(৭) ৮ ডিসেম্বর শনিবার- খাবার তৈরীর জায়গা পরিস্কার ও খাবার ঢেকে রাখা, স্বাস্থ্য সম্মত পায়খানা ব্যবহার করা।
এ ধারা অব্যাহত থাকবে।
চিত্রঃ দলীয় সভায় আশা’র সদস্যগণ স্বাস্থ্য সচেতনতা মূলক আলোচনা করছে।
** ফরেন রেমিটেন্স সার্ভিসঃবিদেশে অবস্থানকারীদের প্রেরিত টাকা খুব সহজে দ্রুত সময়েন্যাশনাল ব্যাংক লিঃ ও ওয়ের্স্টান ইউনিয়ন এর মাধ্যমে বাংলাদেরশের গ্রাহকদের হাতে তুলে দেয়া হয়। আশা লালমনিরহাট জেলায় ১০ টি ব্রাঞ্চের মাধ্যমে এ সেবা দেয়া হচ্ছে। এই ১০টি ব্রাঞ্চ হলোঃ (১) লালমনিরহাট সদর-০১, (২) বড়বাড়ী, (৩) আদিতমারী (৪) ভেলাবাড়ী, (৫) কাকিনা, (৬) তুষভান্ডার, (৭) ভোটমারী, (৮) হাতীবান্ধা-০১, (৯) পাটগ্রাম-০১, (১০) বুড়িমারী ব্রাঞ্চ।
** আশা ইউনিভার্সিটিঃ২৩ অক্টোবর’ ২০০৬ইং সালে অনুমোদন প্রাপ্ত হয়ে আশা ইউনিভার্সিটির কার্যক্রম চলমান আছে। আশা ইউনির্ভাসিটি উচ্চ শিক্ষার আদর্শ প্রতিষ্ঠান হিসাবে অবস্থান সুসংহত করতে সক্ষম হয়েছে। আশা টাওয়ারে ইউনিভার্সিটির কার্যক্রম চলমান আছে। ইতিমধ্যেই প্রতিষ্ঠানটি মধ্যবিত্ত ও সীমিত আয়ের পরিবারের শিক্ষার্থীদের অন্যতম পছন্দের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পরিণত হয়েছে। আশা’র সদস্য পরিবারের শিক্ষার্থীদের জন্য বিশেষ সুবিধা আছে। তথ্যের জন্য web: www.asaub.edu.bd
**Hope for the Poorest (HP)tএটি একটি সামাজিক উন্নয়নমূলক অলাভজনক সংস্থা, যা আশা’র সহযোগী প্রতিষ্ঠান। বাংলাদেশের দরিদ্র মানুষের কাছে চিকিৎসা সেবা, বিশুদ্ধ পানি ও নিরাপদ সেনিটেশন সেবা সহজে পৌঁছে দেয়ার লক্ষ্যে HP কাজ করছে। উক্ত প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে ইতোমধ্যে হবিগঞ্জ জেলার চুনারুঘাটে একটি ৫০ শয্যা বিশিষ্ট অত্যাধুনিক Health Complex চালু করা হয়েছে এবং গাইবান্ধা, ব্রাহ্মনবাড়িয়া, বাগেরহাট ও সাতক্ষীরায় মোট ৪টি স্বাস্থ্য কেন্দ্র চালু করা হয়েছে। এ ছাড়াও নেদারল্যান্ডস ভিত্তিক সংস্থা WASTE এর আর্থিক সহায়তায় BangladeshWASH Alliance এর সাথে HP যৌথভাবে Water, Sanitation & Hygiene নিয়ে দেশের উপকূলীয় অঞ্চল বাগেরহাট ও সাতক্ষীরায় কাজ করছে।
ধন্যবাদ
বাংলাদেশ সরকারের ভিশন ২০২১ বাস্তবায়নের অন্যতম প্রধান কর্মসূচি ডিজিটালবাংলাদেশ কার্যক্রম বাস্তবায়নের অংশ হিসাবে জাতীয় ওয়েব পোর্টাল তৈরিরলক্ষ্যে লালমণিরহাট জেলার সার্বিক তথ্য সম্বলিত পোর্টাল রিপোর্ট এ আরডিআরএসবাংলাদেশ লালমণিরহাট ইউনিট এর
তথ্য প্রতিবেদন
ইউনিট অফিস, আরডিআরএস বাংলাদেশ, লালমণিরহাট
জেলার প্রধান কর্মকর্তাডা: জাকিউল ইসলাম ফারুকী, হেড অব হেলথ, স্বাস্থ্য বিভাগ
আরডিআরএস বাংলাদেশ, লালমণিরহাট
আরডিআরএস বাংলাদেশ এর সংক্ষিপ্ত ইতিহাস
আরডিআরএস বাংলাদেশ একটি জাতীয় বেসরকারী উন্নয়ন সংস্থা। পূর্বে সংস্থাটিএকটি আর্ন্তজাতিক বেসরকারী সংস্থা ছিল। তখন এ সংস্থার নাম ছিল আরডিআরএস(রংপুর দিনাজপুর ত্রান ও পূর্নবাসন সংস্থা)। সে সময় এ সংস্থাটি জেনেভারLuthern world federation department of world serviceএর আওতায় বাংলাদেশকান্ট্রি প্রোগ্রাম হিসাবে পরিচিত ছিল।
১৯৭২ সালে ত্রান ও পূনর্বাসনের মাধ্যমে বাংলাদেশে এ সংস্থার কার্যক্রমশুরু হয়। দেশ স্বাধীন হবার পর যুদ্ধ বিদ্ধস্ত বাংলাদেশের অবস্থার উন্নয়নেরপরিপ্রেক্ষিতে সংস্থা হাতে নেয় ত্রান ও পূনর্বাসন কর্মসূচি। বাংলাদেশে কাজকরার জন্য বেছে নেয়া হয় সর্বাধিক ক্ষতিগ্রস্থ ও অবহেলিত এলাকা রংপুর ওদিনাজপুর অঞ্চল। কর্মএলাকার নাম অনুসারে সংস্থার নামকরন করা হয় ‘‘রংপুরদিনাজপুর ত্রান ও পূনর্বাসন সংস্থা (Rangpur Dinagpur Relief & Rehabilitation Service” (RDRS)|
১৯৯৭ সালে আরডিআরএস স্বায়ত্বশাসিত বাংলাদেশী সংস্থায় রূপ নেয়। নামকরণ করা হয় Rangpur Dinagpur Rural Service” (RDRS)|
আরডিআরএস বাংলাদেশ এর লক্ষ্য, উদ্দেশ্য ও কৌশলগত লক্ষ্যসমূহ
লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য
লক্ষ্য:গ্রামীণ দরিদ্র জনগোষ্ঠী ব্যক্তিগত ও সমষ্টিগতপ্রচেষ্টায় অর্থবহ রাজনৈতিক, সামাজিক এবং অর্থনৈতিক ক্ষমতায়ন, মানসম্মতজীবনযাপন, ন্যায়বিচার এবং টেকসই পরিবেশ অর্জন করবে।
উদ্দেশ্য:আরডিআরএস বাংলাদেশ গ্রামীণ দরিদ্র জনগোষ্ঠীএবং তাদের সংগঠনের সাথে কাজ করছে, যাতে তারা নাগরিক অধিকার সম্পর্কে জানে ওপ্রতিষ্ঠা করতে পারে; ক্ষমতায়নের জন্য প্রয়োজনীয় যোগ্যতা ও আত্মবিশ্বাসএবং প্রতিবন্ধকতা মোকাবেলার সক্ষমতা অর্জন করতে পারে; এবং স্থানীয়প্রতিষ্ঠানসমূহে সুশাসন উন্নয়ন করতে পারে এবং মানসম্মত জীবনযাপনের জন্যপ্রয়োজনীয় সুযোগ, সম্পদ ও সেবায় প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর প্রবেশ বৃদ্ধি করতেপারে।
কৌশলগত লক্ষ্যসমূহ
আরডিআরএস উদ্দেশ্য সাধনের স্বার্থে সংস্থার উন্নয়ন উদ্যোগ গ্রহণের নির্দেশনা হিসেবে নিম্নোক্ত কৌশলগত লক্ষ্যসমূহ নির্ধারণ করা হয়েছে
সার্বিকভাবে, আরডিআরএস এর লক্ষ্যসমূহ:
· বাংলাদেশের গ্রামীণ দরিদ্র জনগণের অধিকার নিশ্চিত করা
· নাগরিকত্বের সম্পূর্ণ সুবিধা লাভ করা; এবং সেজন্য বিচ্ছিন্নতা, বৈষম্য, শোষণ ও অবিচার প্রতিরোধ করা (নারী, ভূমিহীন, হতদরিদ্র, চরেরঅধিবাসী, সংখ্যালঘু আদিবাসী, শারীরিক প্রতিবন্ধীদের প্রতি)
· দরিদ্র জনগণকে সংগঠিত করা, তাদের প্রতিনিধিত্ব করা এবং তাদেরকে কথা বলানো ও তাদের কথা বলা
· টেকসই জীবিকা (খাদ্য নিরাপত্তাসহ)
· মানসম্মত জীবন-যাপন (সামাজিক সেবাসমূহ ও স্বাস্থ্যসেবায় প্রবেশসহ)
· ক্ষয়ক্ষতি থেকে সুরক্ষা (পারিবারিক ও সামাজিক দ্বন্দ্ব, দুর্যোগ, পরিবেশ বিপর্যয় এবং জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবসহ)
মূলধারার কার্যক্রম ও প্রাধান্য
কার্যক্রমসমূহকে চারটি প্রধান ধারায় বিভক্ত করে আরডিআরএস কৌশলপত্রবাস্তবায়িত হয়। সুনির্দিষ্ট উন্নয়ন উদ্যোগের ভিত্তি হিসেবে এই কার্যক্রমধারাসমূহ কৌশলগত লক্ষ্য পূরণের নিমিত্তে উন্নয়নের বিভিন্ন শাখায় ভাগ করেনেওয়া হয়। উন্নয়নের কোন কোন ক্ষেত্র সব প্রধান কার্যক্রমের মধ্যেইঅন্তর্ভূক্ত রাখা হয়েছে এবং ক্ষেত্রবিশেষে, এই গুরুত্বপূর্ণ উন্নয়ন দিকগুলোসম্পূরক হিসেবে বিবেচনা করা হয়েছে। মূলধারার কার্যক্রমসমূহ ও সেগুলোরঅন্তর্ভূক্ত প্রাধান্যগুলো নিম্নে উল্লেখ করা হলো:
|
|
|
| ||
|
|
|
|
|
|
|
| ||
|
|
|
|
জাতীয় লক্ষ্যমাত্রা, আরডিআরএস এর কৌশলগত লক্ষ্যসমূহ এবং প্রধান কার্যক্রমের মধ্যে সম্পর্ক
নিচের ছকে আরডিআরএস এর প্রধান কার্যক্রমসমূহ, আরডিআরএস কৌশলগত লক্ষসমূহএবং জাতীয় লক্ষ্যমাত্রার (এমডিজি বিডি ২০২১) এর মধ্যে সামঞ্জস্য সংক্ষেপেপ্রদর্শিত হলো:
আরডিআরএস কৌশলগত লক্ষসমূহ | আরডিআরএস কর্মসূচির প্রাধান্য | সহস্রাব্দের লক্ষ্যমাত্রা | আরডিআরএস এর সংশ্লিষ্ট সেক্টর/ইউনিট |
নাগরিকত্বের সম্পূর্ণ সুবিধা লাভ করা; এবং সেজন্য বিচ্ছিন্নতা, বৈষম্য, শোষণ ও অবিচার প্রতিরোধ করা
দরিদ্র জনগণকে সংগঠিত করা, তাদের প্রতিনিধিত্ব করা এবং তাদেরকে কথা বলানো ও তাদের কথা বলা
মানসম্মত জীবন-যাপন (সামাজিক সেবাসমূহ ও স্বাস্থ্যসেবায় প্রবেশ সহ)
ক্ষয়-ক্ষতি থেকে সুরক্ষা
টেকসই জীবিকা ও খাদ্য নিরাপত্তা | সক্রিয় নাগরিক, সুশীল সমাজ ও ন্যায়বিচার Ø তথ্য সমৃদ্ধ, ক্ষমতায়িত সক্রিয় নাগরিক ও সিবিও/এসবিও Ø দায়বদ্ধ, প্রতিনিধিত্বশীল ও জবাবদিহিমূলক স্থানীয় সুশাসন Ø লিঙ্গ সমতা ও নারীর ক্ষমতায়ন Ø নারী ও শিশুর প্রতি সহিংসতা, দ্বন্দ্ব, পাচার ও অবিচার কমিয়ে আনা Ø কার্যক্রমে অংশগ্রহণকারী, স্টাফ ও সিবিও সমূহের দক্ষতা বৃদ্ধি | ৮. উন্নয়নের জন্য স্থানীয়-জাতীয়-আন্তর্জাতিক অংশীদারিত্ব বৃদ্ধি
৩. লিঙ্গ সমতা ও নারীর ক্ষমতায়ন ত্বরান্বিতকরণ |
§ সামাজিক সংগঠন § নারী অধিকার
§ শিক্ষা § প্রশিক্ষণ |
মানসম্মত জীবন-যাপন (স্বাস্থ্য ও শিক্ষা) Ø জীবানুঘটিত রোগ (এইচআইভি/এইডস্ সহ), প্রজনন স্বাস্থ্যসেবার অপ্রতুলতা হ্রাসকরণ Ø নিরাপদ পানি, পয়:ব্যাবস্থা ও স্বাস্থ্যকর পরিবেশ ও অভ্যাস উন্নয়ন Ø প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবায় প্রবেশাধিকার Ø মানসম্মত শিক্ষা - শিশু ও কিশোর-কিশোরী | ৪. শিশু মৃত্যুও হার কমানো ৫. মাতৃস্বাস্থ্যের উন্নয়ন ৬.এইচআইভি/এইডস্, ম্যালেরিয়া ও অন্যান্য রোগ প্রতিরোধ ২. সবার জন্য প্রাথমিক শিক্ষা নিশ্চিতকরন | § সামাজিক স্বাস্থ্য
§ শিক্ষা | |
খাদ্য, পরিবেশ ও দুর্যোগ মোকাবেলা Ø জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবেলা, অভিযোজন ও প্রশমন Ø দুর্যোগজনীত ঝুঁকি হ্রাসকরন Ø খাদ্য নিরাপত্তা ও স্বনির্ভরতা বৃদ্ধিকরন Ø জীবন-যাপনের জন্য প্রয়োজনীয় সম্পদ, দক্ষতা ও প্রযুক্তিতে প্রবেশ | ৭. টেকসই পরিবেশ নিশ্চিতকরন
১. চরম দারিদ্র্য ও খাদ্যাভাব দূরীকরন | § কৃষি
§ পরিবেশ ও দুর্য়োগ
| |
অর্থনৈতিক ক্ষমতায়ন Ø আর্থিক সেবা প্রাপ্তি Ø মৌসুমী বেকারত্ব কমিয়ে আনা Ø বানিজ্যিক উদ্যোগ, দক্ষতা উন্নয়ন ও বাজারের সাথে সংযোগ বৃদ্ধি |
১. চরম দারিদ্র্য ও খাদ্যাভাব দূরীকরন | § ক্ষুদ্রঋণ
§ বানিজ্যক উদ্যোগ |
লক্ষ্যভূক্ত জনগোষ্ঠী
কার্যক্রমের ক্ষেত্রে আরডিআরএস গ্রামীণ দরিদ্র, প্রান্তিক ও বঞ্চিতজনগোষ্ঠীকে গুরুত্ব দেওয়া অব্যাহত রাখবে, তবে এ অঞ্চলের শহরগুলোরবস্তিবাসীদেরকে সীমিতভাবে অন্তর্ভূক্ত করবে।
আমরা প্রধানত দুই শ্রেণির জনগোষ্ঠীর জন্য কাজ করছি:
· সংখ্যালঘু জনগোষ্ঠী: সুবিধাবঞ্চিত প্রান্তিক জনগোষ্ঠী (যেমন, হতদরিদ্র, আদিবাসী, চরাঞ্চল/নদীবর্তী অঞ্চলের অধিবাসী, প্রতিবন্ধী, শহরেরবঞ্চিত জনগোষ্ঠী- বস্তিবাসী, পরিচ্ছন্ন কর্মী ইত্যাদি)
· সাধারণ ঝুঁকিপূর্ণ জনগোষ্ঠী: ভূমিহীন ও প্রায়ভূমিহীন/প্রান্তিক কৃষক, জলবায়ু পরিবর্তনে ক্ষতিগ্রস্ত জনগণ, ক্ষুদ্র কৃষক, স্বাস্থ্যসেবা প্রার্থিগণ
আপামর জনগোষ্ঠীর উন্নয়ন
· নারী উন্নয়ন
· যুব উন্নয়ন (বিশেষত কিশোর-কিশোরী ও শিশু)
· লক্ষ্যভূক্ত জনগোষ্ঠীর সামাজিক উন্নয়ন (দল, কমিটি, ফেডারেশন, সিবিও, সিএসও, পেশাজীবী সংগঠন ইত্যাদি)
· সংশ্লিষ্ট সুশিল সমাজের সংগঠন এবং পরোক্ষভাবে, জেলা, আঞ্চলিক, জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে সরকারি প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তাগণ
ভৌগলিক কর্ম এলাকা
· পিছিয়ে পড়া উত্তরাঞ্চলে (নবগঠিত রংপুর বিভাগ ও উত্তর-পূর্বাঞ্চলের নির্বাচিত জেলাসমূহসহ) কর্মকান্ড পরিচালনা অব্যাহত থাকবে
· এই অঞ্চলের যে সমস্ত এলাকায় কাজ করার সুযোগ ও সম্ভাব্যতা বিরাজমান:
§ অধিকতর দূরবর্তী, প্রান্তিক ও সেবাবঞ্চিত এলাকা
§ সুযোগের উপর নির্ভর করে শহরাঞ্চলের দরিদ্র জনগোষ্ঠী
· প্রমাণিত কর্মপদ্ধতি বা নতুন ধারণা প্রাথমিকভাবে সমধর্মীপ্রেক্ষাপট ও পরিস্থিতি মন্ডিত নিকটবর্তী এলাকাসমূহে বিস্তৃতকরন (যেমন, চরাঞ্চল, বরেন্দ্র এলাকা, আদিবাসি অধ্যুসিত এলাকা বা শরনার্থী শিবির, পাহাড়ী এলাকার মতো অন্য কোন পশ্চাদপদ এলাকা)
কৌশলগত জোট ও অংশীদারিত্ব
কার্যক্রম ও সাংগঠনিক নানাক্ষেত্রে সুযোগ বৃদ্ধি করার জন্য আরডিআরএসকার্যকর জোট ও অংশীদারিত্বের ক্ষেত্রে সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করে। এইপ্রক্রিয়ার অন্তর্ভূক্ত থাকবে সমমনা অংশীদারদের সাথে ওতপ্রোত সম্পৃক্ততা-সুনির্দিষ্টভাবে খডঋ ওয়ার্ল্ড সার্ভিস (সহযোগী), অঈঞ অষষধরধহপব, অতঊঊঈঙঘ, ঝঅএঅ, কোর পার্টনার নেটওয়ার্কসমূহ সহ সর্বজনীন অংশীদারদের সাথে, তবেকেবলমাত্র তাদের মধ্যেই সীমাবদ্ধ নয়।
সকল প্রধান অংশীদারদলের (তৃণমূল জনগোষ্ঠী, স্থানীয় প্রর্যায়েসিদ্ধান্তগ্রহণকারীগণ, আরডিআরএস কর্মীগণ এবং আরডিআরএস স্বেচ্ছাসেবী দলসমূহ)সাথে সুস্পষ্ট ও অর্থময় ভাব প্রকাশের জন্য, আরডিআরএস যোগাযোগ কার্যক্রমঅব্যাহত আছে।
একনজরে আরডিআরএস বাংলাদেশ এর সামগ্রিক তথ্যাবলী:
কর্মএলাকা : | ১৬৬৬৪ বর্গকিলোমিটার |
জেলার সংখ্যা: | ১৪ টি |
উপজেলার সংখ্যা: | ৬৪ টি |
ইউনিয়নের সংখ্যা: | ৪৭৫ টি |
আরডিআরএস কর্মএলাকার জনসংখ্যা: | ১৯.৪৩ মিলিয়ন |
সহায়তাপুষ্ট দলের সংখ্যা: | ১৯৮২৪ টি |
সহায়তা প্রাপ্ত পরিবারের সংখ্যা: | ৪০৯৭৫২ টি |
প্রকল্পভূক্ত জনগোষ্ঠী/অংশীজন: | ২.২৫ মিলিয়ন |
স্বাস্থ্য কর্মসূচিতে অংশীজন: | ১৪৪১০৪ জন |
শিক্ষা কর্মসূচিতে শিশু-কিশোর: | ৬৭৯০৫ জন |
অন্যান্য অংশীজন ও উপকারভোগী: | ২৮৯৬৫৮ জন |
সংস্থার প্রধান দপ্তর | ঢাকা, বাংলাদেশ |
কেন্দ্রীয় সমন্বয়কারী অফিস | রংপুর |
মোট কর্মীর সংখ্যা | ২৯৪০ জন |
স্বেচ্ছাসেবক এর সংখ্যা | ৩৩০৮ জন |
স্বাস্থ্য কার্যক্রম (কমিউনিটি হেল্থ প্রোগ্রাম)
প্রকল্পের নাম:কমিউনিটি হেলথ প্রোগ্রাম (পুনর্বাসন কেন্দ্র)
মেয়াদকাল: ২০১৩ সাল পর্যন্ত
প্রকল্পের বর্ণনা:দৃষ্টি প্রতিবন্ধীদের সামাজিক পুনর্বাসন কেন্দ্র
উপকারভোগীর ধরন ও সংখ্যা:দৃষ্টি প্রতিবন্ধী ৫০ জন।
বাস্তবায়নাধীন এলাকা:সমগ্র বাংলাদেশ
প্রকল্পের কাজের বর্ণনা: দৃষ্টি প্রতিবন্ধী শিশুদের ব্রেইল পদ্ধতির মাধ্যমে একীভূত শিক্ষা, ভোকেশনাল ট্রেনিং ও সামাজিক পনর্বাসন(সিবিআর) কার্যক্রম।
অর্থের উৎস:দাতা সংস্থা কর্ডএইড এবং আরডিআরএস বাংলাদেশ এর নিজস্ব তহবিল।
বরাদ্দের পরিমান:৪৩৪০২১২ টাকা
অন্যান্য বরাদ্দ:আরডিআরএস বাংলাদেশ ২০৯০২১২ টাকা এবং কর্ডএইড ২২৫০০০০ টাকা ।
কর্মকর্তা কর্মচারীগণের নাম ও পদবী :
ডা: জাকিউল ইসলাম ফারুকী, হেড অব হেলথ ও প্রজেক্ট কো-অর্ডিনেটর
মো: মুনিম হোসেন খন্দকার, রির্সোস টিচার
মো: আহসান উল্লাহ্, রির্সোস টিচার
মো: জহিরুল ইসলাম, রির্সোস টিচার
রুবি বিশ্বাস, রির্সোস টিচার
লতিফা আক্তার, রির্সোস টিচার
প্রদীপ কুমার রায়, হোস্টেল সুপার
মো: তানভির রায়হান, পার্ট টাইম রির্সোস টিচার
মো: হাফিজুর রহমান, ওয়ার্ক এসিস্টেন্ট
মো: আরিফুল ইসলাম, ওয়ার্ক এসিস্টেন্ট
মো: আফজাল হোসেন, ওয়ার্ক এসিস্টেন্ট
মো: রেজাউল হক খান, ওয়ার্ক এসিস্টেন্ট
মোছা: সেলিনা বেগম, ওয়ার্ক এসিস্টেন্ট
মোছা: শিউলী বেগম, ওয়ার্ক এসিস্টেন্ট
মোছা: রোসনা বেগম, ওয়ার্ক এসিস্টেন্ট
মোছা: জামিলা বেওয়া, ওয়ার্ক এসিস্টেন্ট
মোছা: রোখসানা, ওয়ার্ক এসিস্টেন্ট
শান্তি রায়, ওয়ার্ক এসিস্টেন্ট
চানো বালা, ওয়ার্ক এসিস্টেন্ট
রাম, ওয়ার্ক এসিস্টেন্ট
প্রকল্প প্রধান:ডা: জাকিউল ইসলাম ফারুকী, হেড অব হেলথও প্রজেক্ট কো-অর্ডিনেটর, দৃষ্টি প্রতিবন্ধী পুনর্বাসন কেন্দ্র, আরডিআরএসবাংলাদেশ, হাড়িভাঙ্গা, লালমণিরহাট
প্রকল্পের নাম: সামাজিক স্বাস্থ্য প্রকল্প (আই কেয়ার)
মেয়াদকাল:৩১ ডিসেম্বর ২০১৩ সাল পর্যন্ত
প্রকল্পের বর্ণনা:চক্ষু রোগের চিকিৎসা ও চোখের ছানিসহ সকল ধরনের চোখের অপারেশন।
উপকারভোগীর ধরন ও সংখ্যা:সকল চক্ষু রোগী, ৩১৯৩২০ জন বর্হিবিভাগ, অপারেশন ১০৬৮৪ জন।
বাস্তবায়নাধীন এলাকা:লালমণিরহাট ও কুড়িগ্রাম জেলা
কর্মকর্তা কর্মচারীগণের নাম ও পদবী:
ডা: জাকিউল ইসলাম ফারুকী, হেড অব হেলথ ও প্রজেক্ট কো-অর্ডিনেটর
মো: ডা: হারুন অর রশিদ, মেডিক্যাল অফিসার
রাশেদা খাতুন, ওএইচএ
বখতিয়ার খলজি, ওএইচএ
বন্যা রাণী অধিকারী, ওএইচএ
রেলী রাণী রায়, ওএইচএ
শ্যামল চন্দ্র বর্ম্মন, ওএইচএ
হাফিজুর রহমান, ওএইচএ
আরিফুন নাহার, ওটিএ
ফরিদুল ইসলাম, রিফ্রাকসনিস্ট
আব্দুল আজিজ, অপটিশিয়ান
শরিফা আক্তার, মেডিসিন সেলস্ম্যান
কবির উদ্দীন, মেডিসিন সেলস্ম্যান
মজমুল হক, ওয়ার্ক এসিস্টেন্ট
তমালিকা ইসলাম, ওয়ার্ক এসিস্টেন্ট
সাবিত্রি রায়, ওয়ার্ক এসিস্টেন্ট
পুষ্প, ওয়ার্ক এসিস্টেন্ট
প্রকল্প প্রধান:ডা: জাকিউল ইসলাম ফারুকী, হেড অব হেলথও প্রজেক্ট কো-অর্ডিনেটর, দৃষ্টি প্রতিবন্ধী পুনর্বাসন কেন্দ্র, আরডিআরএসবাংলাদেশ, হাড়িভাঙ্গা, লালমণিরহাট
প্রকল্পের নাম: যক্ষা নিয়ন্ত্রন কর্মসূচি
মেয়াদকাল:১ জুলাই২০১১ সাল থেকে ৩০ জুন ২০১২ সাল পর্যন্ত
প্রকল্পের বর্ণনা:সন্দেহভাজন যক্ষা রোগীদের দ্রুতখুঁজে বের করে দ্রুত চিকিৎসার আওতায় নিয়ে আসা। নিয়মিত, ক্রমাগত ও পরিমিতচিকিৎসার মাধ্যমে সুস্থ করে তোলা। সেই সাথে ৭০% পজেটিভ রোগী সনাক্তকরন, ৮৫%সাফল্যের হার, মৃত্যুর হার অর্ধেকে নামিয়ে নিয়ে আসা।
উপকারভোগীর ধরন ও সংখ্যা:যক্ষা রোগের প্রাথমিক লক্ষণ সম্বলিত ধনী-গরীব নির্বিশেষে সকল শ্রেণী ও পেশার মানুষই এই প্রকল্পের আওতাভূক্ত।
বাস্তবায়নাধীন এলাকা:লালমণিরহাট ও কুড়িগ্রাম জেলা
প্রকল্পের কাজের বর্ণনা:
· তিন সপ্তাহের অধিক কাশির সকল রোগীর কফ পরীক্ষার ব্যবস্থা করা
· আক্রান্ত রোগীদের ডটস্ পদ্ধতিতে চিকিৎসা প্রদান করা
· কমপক্ষে ৭০% জীবানুযুক্ত রোগী সনাক্তকরন
· চিকিৎসাধীন রোগীদের ৮৫% সাফল্যের হার ধরে রাখা
· যক্ষা নিয়ন্ত্রনে সামাজিক আন্দোলন গড়ে তোলা
· ঔষধ প্রতিরোধী যক্ষার সংক্রামন বন্ধ করা।
· চর ও দূর্গম এলাকা সমূহে মাইক্রোসকপি পরীক্ষা কেন্দ্র গড়ে তোলা
অর্থের উৎস:দাতা সংস্থার অনুদান ও নিজেস্ব তহবিল,
দাতা সংস্থা: জিএফএটিএম
বরাদ্দের পরিমান:১০৪২১৬৮৬ টাকা
কর্মকর্তা কর্মচারীগণের নাম ও পদবী:
ডা: বিপুল চন্দ্র সরকার, প্রকল্প সমন্বয়কারী
আতিকুল ইসলাম, মনিটরিং অফিসার
জীবন কে. চক্রবর্তী, টিএলসিএ
মাসুদার করিম, টিএলসিএ
ওমর ফারুক, টিএলসিএ
শামসুল হক, টিএলসিএ
নজরুল ইসলাম, টিএলসিএ
শমিসুল আলম, টিএলসিএ
গোলাম সারওয়ার, টিএলসিএ
আব্দুল বাতেন, টিএলসিএ
জুয়েলুর রহমান , টিএলসিএ
কৃষ্ণা রাণী , টিএলসিএ
নাজমুল হক, ল্যাব টেকনিশিয়ান
নবিয়ার হোসেন, ল্যাব টেকনিশিয়ান
জাদব চন্দ্র বর্ম্মন, ল্যাব টেকনিশিয়ান
আমির হোসেন, ল্যাব টেকনিশিয়ান
রেনু বালা রায়, এফ এইচএস
প্রকল্প প্রধান:ডা: বিপুল চন্দ্র সরকার প্রকল্প সমন্বয়কারী (যক্ষা ও কুষ্ঠ), আরডিআরএস বাংলাদেশ, হাড়িভাঙ্গা, লালমণিরহাট
প্রকল্পের নাম: যক্ষা ও কুষ্ঠ নিয়ন্ত্রন কর্মসূচি
মেয়াদকাল:১ জুলাই ২০১১ সাল থেকে ৩১ ডিসেম্বর ২০১৩ সাল পর্যন্ত
প্রকল্পের বর্ণনা:সন্দেহভাজন যক্ষা ও কুষ্ঠ রোগীদেরদ্রুত খুঁজে বের করে দ্রুত চিকিৎসার আওতায় নিয়ে আসা। নিয়মিত, ক্রমাগত ওপরিমিত চিকিৎসার মাধ্যমে সুস্থ করে তোলা। সেই সাথে ৭০% পজেটিভ রোগীসনাক্তকরন, ৮৫% সাফল্যের হার, মৃত্যুর হার অর্ধেকে নামিয়ে নিয়ে আসা। কুষ্ঠরোগীদের বিকলঙ্গতা রোধ করা।
উপকারভোগীর ধরন ও সংখ্যা:যক্ষা ও কুষ্ঠ রোগের প্রাথমিক লক্ষণ সম্বলিত ধনী-গরীব নির্বিশেষে সকল শ্রেণী ও পেশার মানুষই এই প্রকল্পের আওতাভূক্ত।
বাস্তবায়নাধীন এলাকা:লালমণিরহাট ও কুড়িগ্রাম জেলা
প্রকল্পের কাজের বর্ণনা:
· তিন সপ্তাহের অধিক কাশির সকল রোগীর কফ পরীক্ষার ব্যবস্থা করা
· আক্রান্ত রোগীদের ডটস্ পদ্ধতিতে চিকিৎসা প্রদান করা
· কমপক্ষে ৭০% জীবানুযুক্ত রোগী সনাক্তকরন
· চিকিৎসাধীন রোগীদের ৮৫% সাফল্যের হার ধরে রাখা
· যক্ষা নিয়ন্ত্রনে সামাজিক আন্দোলন গড়ে তোলা
· ঔষধ প্রতিরোধী যক্ষার সংক্রামন বন্ধ করা।
· চর ও দূর্গম এলাকা সমূহে মাইক্রোসকপি পরীক্ষা কেন্দ্র গড়ে তোলা
· কুষ্ঠ রোগীদের সনাক্তকরন, পরিচর্যা ও উন্নত চিকিৎসার জন্য বিষেশায়িত হাসপাতালে চিকিৎসার ব্যবস্থা করা।
অর্থের উৎস:দাতা সংস্থার অনুদান ও নিজেস্ব তহবিল,
দাতা সংস্থা:কর্ডএইড
বরাদ্দের পরিমান:১৩৬১৭৮২৩ টাকা
কর্মকর্তা কর্মচারীগণের নাম পদবী ও সংখ্যা:
ডা: বিপুল চন্দ্র সরকার, প্রকল্প সমন্বয়কারী
মো: নজরুল ইসলাম, এম(এইচ)
বিধুভূষন রায়, এম(এইচ)
আইয়ুব আলী, টিএলসিএ
হরে কৃষ্ণ, টিএলসিএ
প্রকল্প প্রধান:
ডা: বিপুল চন্দ্র সরকার প্রকল্প সমন্বয়কারী (যক্ষা ও কুষ্ঠ), আরডিআরএস বাংলাদেশ, হাড়িভাঙ্গা, লালমণিরহাট
প্রকল্পের নাম: হেল্থ মনিটরিং এন্ড অ্যাডভোকেসি অন সেভ মাদারহোড
মেয়াদকাল:জুলাই/২০১১ থেকে জুন/১২
প্রকল্পের বর্ণনা:নিরাপদ মাতৃত্ব প্রকল্প
উপকারভোগীর ধরন ও সংখ্যা:গর্ভকালীন, প্রসবকালীন, প্রসবপরবর্তী মা ও শিশু ইউনিয়ন পরিষদ শিক্ষা, স্বাস্থ্য এবং পরিবার পরিকল্পনাষ্ট্যান্ডিং কমিটি ও সিবিও সদস্যবৃন্দ
বাস্তবায়নাধীন এলাকা:কালিগঞ্জ উপজেলার গোড়ল ইউনিয়ন।
প্রকল্পের কাজের বর্ণনা:
- সিবিও মিটিং
- ইউনিয়ন পরিষদ শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা ষ্ট্যান্ডিং কমিটির মিটিং
- Advocacy meeting with HFP officials
- Fillup five kinds of monitoring tools
- Quarterly consultation meeting with HFP officials on monitoring findings shairing
- Quarterly consultation meeting with CBO and civil society on monitoring findings shairing
- Quarterly consultation meeting with Private provider on monitoring findings shairing
- Advocacy workshop private providers
- Monthly meeting between CBO and public provider
- CBO Training
- Workshop for Religious Leader on save motherhood
বরাদ্দের পরিমান:৩৩৭৩৬০৩ টাকা
অর্থের উৎস:দাতা সংস্থা (কর্ড এইড, সিমাভি,ইউসোস)
কর্মকর্ত কর্মচারীগণের নাম ও পদবী :
সোহেল খান, প্রকল্প সমন্বয়কারী
এ এস এম ডি মাহফুজার রহমান, ইউনিয়ন কোঅর্ডিনেটর
শাহানা সুলতানা, ইউনিয়ন ফ্যালিলিটেটর
প্রকল্প প্রধান:সোহেল খান
শিক্ষা ও প্রশিক্ষণ কার্যক্রম
শিশু নিলয়প্রাথমিক বিদ্যালয়
উত্তর জনপদের বিভিন্ন স্থানে দীর্ঘদিন ধরে সরকারী/ বেসরকারীভাবে শিক্ষারসুবিধা বঞ্চিত জনগোষ্ঠিতে অবহেলিত শিশুদের শিক্ষা কার্যক্রমে অংশগ্রহণবৃদ্ধির লক্ষ্যে আরডিআরএস বাংলাদেশ এর কর্মরত সকল স্তরের কর্মকর্তা ওকর্মচারীদের সম্পূর্ণ স্বেচ্ছা প্রনোদিত অনুদানে পরিচালিত একটি শিক্ষাউদ্যোগ হলো এইশিশু নিলয়। বর্তমানে লালমণিরহাট জেলায়এধরনের দুটি শিশু নিলয় পরিচালিত হচ্ছে। শিশু নিলয়ে প্রথম শ্রেণি থেকে পঞ্চমশ্রেণি পর্যন্ত পাঠদানের ব্যবস্থা রয়েছে এবং এখানে সরকারি পাঠ্যক্রমঅনুসরন করা হয়ে থাকে। স্থানীয়ভাবে সংগঠিত স্কুল ব্যবস্থাপনা কমিটি কর্তৃকশিশু নিলয় দুটি পরিচালিত হয়।
শিশু নিলয় এর অবস্থান
মৌজা শাখাতি, মদাতি, কালিগঞ্জ, লালমণিরহাট এবং
দেবীর পাঠ, সাপ্টিবাড়ী, আদিতমারী, লালমণিরহাট।
দুটি স্কুলের শিক্ষক সংখ্যা:৬ জন।
যোগাযোগ:কর্মসূচি সমন্বয়কারী, আরডিআরএস বাংলাদেশ, লালমণিরহাট
প্রতিভাশিক্ষা প্রকল্প
আজকের শিশু আগামী দিনের ভবিষ্যৎ। পিছিয়ে পড়া ও দরিদ্র পরিবারের শিশুসহসকল শিশুর অব্যাবহৃত, অব্যক্ত ও বিচিত্র সৃষ্টিশীল যোগ্যতা আছে যা সমাজেরউন্নয়নে অবদান রাখতে পারে। বর্তমানে বাংলাদেশের শিক্ষা পদ্ধতির উন্নতি হলেওবেশীর ভাগ শিশু পূর্ণ সক্ষমতা অর্জন করতে পারেনি; বাংলাদেশের ৩০% শিশুতৃতীয় শ্রেণীতে ভর্তির আগেই ঝরে পড়ে। অনেকে আবার প্রত্যাশিত ফলাফল অর্জনেব্যর্থ হয়; পঞ্চম শ্রেণীর অর্ধেকও নূন্যতম প্রান্তিক যোগ্যতা নিয়ে পাশ করতেপারে না। এক্ষেত্রে দরিদ্র পরিবারের শিশুরা বেশী ঝুঁকির মধ্যে আছে। এইঅবস্থার গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তন ছাড়া দারিদ্র চক্র ভবিষ্যৎপ্রজন্মের মধ্যেওআবর্তিত হবে। ইউএসএআইডি, বাংলাদেশ সরকার ও অন্যান্য দাতা সংস্থা মনে করে, এই অবস্থার পরিবর্তন করতে হলে শৈশবকালীন বিকাশ নিশ্চিত করতে হবে।সামগ্রীকভাবে বাংলাদেশে বিশেষ করে দরিদ্র, সংখালঘু ও প্রত্যন্ত অঞ্চলে প্রাক-প্রাথমিক ও প্রাথমিক পর্যায়ে কার্যকরী কর্মসূচীর অভাব রয়েছে।
আজকের বাংলাদেশে শৈশবকালীন উন্নয়ন ও শিশু বিকাশ একটি গুরম্নত্বপূর্ণবিষয়। পিইডিপি পূন:গঠন প্রচেষ্টার অংশ হিসেবে, বাংলাদেশ প্রাথমিক ওগণ-শিক্ষা মন্ত্রনালয় সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোতে এনজিওদের অংশগ্রহনসৃষ্টি করেছে এবং সকল সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্রাক-প্রাথমিক শ্রেণীচালু করেছে। এজন্য বাংলাদেশ সরকার প্রি-প্রাইমারী শ্রেণী পরিচালনা কাঠামোগঠন করেছেন এবং দেশের সকল উপজেলায় শিশু উন্নয়ন কেন্দ্র প্রতিষ্ঠার অভিপ্রায়ব্যক্ত করেছেন। অধিকস্ত্ত প্রাথমিক ও গণ-শিক্ষা মন্ত্রনালয় পূর্ণ প্রাথমিকশিক্ষা সমাপ্ত ও প্রান্তিক যোগ্যতা উন্নয়নে প্রাথমিক শিক্ষাকে উপভোগ্য, বিষয়ভিত্তিক ও কার্যকরী উদ্যোগ গ্রহন করেছেন।
ইউএসএআইডি প্রাক-শৈশবকালীন উন্নয়ন পদ্ধতির নতুনত্ব সৃষ্টির মাধ্যমেবাংলাদেশের শিক্ষা সমস্যাগুলোতে অবদান রাখতে চায় যা প্রতিভা প্রকল্পে ধারনকরেছে। বাংলাদেশের গুণগত শিক্ষার উন্নয়নে পথপ্রদর্শক হিসেবেপ্রাক-প্রাথমিক শিক্ষা উন্নয়নকে কৌশলগত লক্ষ্যের আওতায় নিয়েছে।
সেভ দ্য চিলড্রেন ইউএসএআইডির সাথে চুক্তি অনুযায়ী সমতার ভিত্তিতেশিক্ষা সুবিধাসমুহের বন্টন ও তা অবশ্যই অর্জন করবে। সেভ দ্য চিলড্রেনআর্ন্তজাতিক গবেষণা এবং সাকসিড প্রকল্প বাসত্মবায়ন ও অন্যান্য ইসিডিকর্মসুচির অভিজ্ঞতায় প্রতিভা প্রকল্পের রম্নপকল্প তৈরী করেছে। সকলদলিল-পত্র নির্দেশ করে যে, ভবিষ্যৎউন্নয়ন বাংলাদেশ বি-নির্মানে শিশুদেরজন্য ৪টি শর্ত অর্জন করা প্রয়োজন। যেগুলো হল: ১) দরিদ্র ও প্রান্তিকসম্প্রদায়গুলোকে দক্ষ করা যাতে তারা তাদের শিশুদের প্রাক-শৈশবকালীন শিক্ষাসুবিধাগুলো নিশ্চিত করতে পারে। ২) গুণগত প্রাক-প্রাথমিক শিক্ষাতে অবাধ ও সমবিচরণের ব্যবস্থা থাকতে হবে ৩) প্রতিভা প্রি-প্রাইমারীর অভিজ্ঞতা গুলোকাজে লাগিয়ে শিশুরা ১ম ও ২য় শ্রেণীতে গুণগত প্রাথমিক শিক্ষা অর্জন করবে। ৪)প্রাক-শৈশব উন্নয়ন শিক্ষা পদ্ধতির একটি অখন্ড অংশ হবে।
প্রতিভা মডেলে এই সাফল্যজনক শর্তগুলো অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।
প্রাসঙ্গিকতা ঃ
§ প্রতিভা প্রকল্পটি এমডিজি-এর ২ নং লক্ষ্য: সার্বজনিন প্রাথমিক শিক্ষা অর্জন-এ সহায়ক।
o প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ভর্তির হার বৃদ্ধিতে সরাসরি অবদান রাখবে
o প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিশুদেরকে টিকে রাখার হার বৃদ্ধি করবে।
§ সবার জন্য শিক্ষা কর্মসূচীতে হতদরিদ্র, সংখ্যালঘূ ও প্রত্যন্ত অঞ্চলের শিশুদের শিক্ষার আওতায় আনবে।
§ পিআরএসপি-এর আওতায় সৃজনশীল শিখন শিক্ষা পরিবেশ তৈরী করবে।
§ বাংলাদেশ সরকারের গৃহীত প্রাক-প্রাথমিক শিক্ষায় সরসরি অবদান রাখবে।
লক্ষ্য:
প্রতিভার সার্বিক লক্ষ্য বাংলাদেশের প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ভর্তি ও সমাপ্তির হার এবং শিশুদের শিক্ষাগত ফলাফল উন্নয়ন
করা। এজন্য প্রতিভা যে সব কাজ করবে: ১) চলতি স্থানীয় প্রতিষ্ঠানগুলোকে শক্তিশালীকরণ, ২) আউটরিচ ও
পার্টনারসীপের মাধ্যমে প্রতিভা প্রকল্পকে এগিয়ে নেওয়া, ৩) লক্ষিত জনগোষ্ঠি ও প্রতিষ্ঠাগুলোর দক্ষতা বৃদ্ধি
কৌশলগত সহায়তা, প্রশিক্ষণ ও সহযোগিত করা ও ৪) সমতাভিত্তিক প্রবেশাধিকার ও সুযোগ-সুবিধার অগ্রাধিকার
দেওয়া।
ইউএসএআইডির উদ্দেশ্য:মৌলিক প্রাথমিক ওপ্রাক-প্রা্ইমারী শিক্ষায় অবদান রাখা যেখানে বাংলাদেশের শিশুদের প্রাথমিকবিদ্যালয়ে ভর্তির হার, টিকে থাকার হার ও শিক্ষাগত ফলাফল অর্জনে অগ্রগতিআসবে।
সুনিদৃষ্ট উদেশ্য
প্রতিভার কৌশলগত উদ্দেশ্য: প্রতিভা প্রকল্পের আওতায় প্রাথমিক শ্রেণীর শিশুদের কৃতিত্বের উন্নয়ন করা।
সাফল্য পরিমাপক নির্দেশক-১: প্রতিভা প্রাক-প্রাথমিক বিদ্যালয়েঅধ্যায়নকৃত শিশু এবং প্রতিভা প্রাক-প্রাথমিক আওতার বাইরের শিশুদের মধ্যেকৃতিত্বের পার্থক্য পরিমাপ করা হবে।
সাফল্য পরিমাপক নির্দেশ-২: প্রতিভা প্রকল্পে অন্তর্ভূক্ত শিশু এবংপ্রতিভা প্রকল্পে আওতার বাইরের শিশুদের মধ্যে টিকে থাকার হারের পার্থক্যপরিমাপ করা হবে।
ধারনাগত পদ্ধতি:প্রতিভা প্রকল্প বাসত্মবায়ন হচ্ছেযেখানে বিগত সাকসিড প্রকল্প বাসত্মবায়ন শেষ হয়েছে। এখানেও সাকসিড প্রকল্পেরমত প্রি-প্রাইমারী, প্যারেন্টিং, প্রাথমিক শিক্ষা কর্মসূচী, প্যারেন্টএডুকেশন, এ্যাডভোকেসী ও আউটরিচ কর্মকান্ড অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। প্রতিভাপ্রকল্প বিগত সাকসিড প্রকল্পে ২য় সম্প্রসারণ নয়; বরং সকল শিশুদের গুণগতপ্রাক-শৈশব শিখনের উচ্চাকাংখার প্রচেষ্টা এ প্রকল্পের স্বাতন্ত্রসুচকপর্যায়ে নিয়ে এসেছে।
বিগত সাকসিড প্রকল্পভুক্ত কর্মসূচীগুলোকে আরো সময় উপযোগি করে, প্রতিভাপ্রকল্প সমতাসাধন করেছে ১) অতি ঝুঁকিতে থাকা পরিবারের শিশুদের জন্য গুণগতপ্রাক-প্রাথমিক ও প্রাক- শৈশব সেবাসমুহ ২) প্রাক-শৈশব উন্নয়ন পদ্ধতিরব্যবস্থা ও উদ্বুদ্ধকরণ এবং ৩) প্রতিভার মডেলকে সামগ্রীকভাবে সম্প্রসারনেরকৌশল অবলম্বন।
প্রতিভা: সমতাধর্মী প্রবেশাধিকার ও সুযোগ-সুবিধা
জেন্ডার:প্রাইমারী স্কুলে ছেলে ও মেয়ে শিশুর সমানভ©র্র্তর সুযোগ থাকা সত্বেও, ১০% মেয়ে শিশু ছেলেদের তুলনা পিছিয়ে থাকে এবংমেয়ে শিশুর ঝরে পড়ার হার বেশী। প্রতিভা প্রকল্প জেন্ডার সমতার বিষয়গুলোগুরুত্বব দিয়েছে; যেমন- সম-ভর্তি, জেন্ডার সংশ্লিষ্ট ইস্যুগুলো প্রকল্পেরবিভিন্ন ম্যানুয়াল, উপকরণ, শিখন উপকরণ, নেতৃত্বের বিকাশ, নিয়োগ ওপ্রশিক্ষণের মাধ্যমে তা বাস্তবায়নের ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে। প্রথম শ্রেণীতেমেয়ে শিশুদের টিকে থাকার বিষয়টি গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। তাছাড়া মনিটরিং ওমুল্যায়নের বিষয়েও জেন্ডার নির্দেশনারগুলো অর্ন্তভুক্ত করা হয়েছে।
প্রতিবন্ধী:সমতাধর্মী প্রবেশাধিকার ও সুযোগ-সুবিধারবিষয়টি প্রতিবন্ধী শিশুদের জন্য আরো গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হিসেবে প্রতিভাগ্রহণ করেছে। সাকসিড প্রকল্পের মত, প্রতিবন্ধী শিশুদের উন্নয়নে প্রতিভাকমিউনিটির সচেতনতা বৃদ্ধি, স্কুলের বাইরেও বিভিন্ন কর্মসূচীতে একিভুত করারউদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে। প্রতিভা সকল জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসের সাথেঘনিষ্ঠভাবে কাজ করছে যাতে সকল শিশু শিক্ষায় সমান সুযোগ পায়।
সংখ্যালঘু/পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠি:প্রতিভা সংখ্যালঘুসম্প্রদায়ের সমান সুযোগের বিষয়টি গুরুত্ব দিয়েছে। প্রকল্প নির্ধারন, শিশুভর্তি, শিক্ষক নিয়োগ ও স্বার্থ সংশিষ্ট বিষয়গুলি প্রকল্পে অন্তর্ভূক্ত করাহয়েছে।
দাতা সংস্থা :ইউএসআইডি
কারিগরি সহায়তা:সেভ দ্যা চিল্ড্রেন
বাস্তবায়নকারী সংস্থা:আরডিআরএস বাংরাদেশ
কর্মএলাকা (লালমণিরহাট জেলার জন্য):
উপজেলা | ইউনিয়ন | রেজি:বেসরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় | প্রি প্রাইমারী |
লালমণিরহাট সদর | মহেন্দ্রনগর,হারাটি, বড়বাড়ী, কুলাঘাট ও গোকুন্ডা | ২১ টি রেজি:বেসরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় | ৪২ টি প্রি প্রাইমারী |
আদিতমারী | ভাদাই, কমলাবাড়ী, সাপ্টীবাড়ী, সারপুকুর ও পলাশী | ৩৯ টি রেজি:বেসরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় | ৭৮ টি প্রি প্রাইমারী |
মেয়াদকাল:১ মার্চ ২০১০ থেকে ৩১ আগস্ট ২০১৪ সাল পর্যন্ত।
প্রকল্পের মূল লক্ষ্য:স্কুল বয়সী শিশুদের প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ভর্তির হার বৃদ্ধি, বিদ্যালয়ে টিকে থাকা (ঝরে পড়া রোধ) এবং সফল সমাপন নিশ্চিত করা।
প্রতিভা প্রকল্পের কৌশলগত উদ্দেশ্য:প্রকল্পের কার্যক্রমের মাধ্যমে প্রাইমারী শিশুদের একাডেমিক দক্ষতা উন্নয়ন।
প্রতিভা প্রকল্পের মূল উপাদান সমূহ:
(ক) প্রাক শৈশব উন্নয়ন:শিশুদের শিক্ষার ভীত মজবুতকরন ও সাফল্য আনয়নে অভিভাবক, শিক্ষক এবং স্থানীয় জনগোষ্ঠির অংশগ্রহণ শিশ্চিত করতে সহায়তা করা।
কার্যক্রম:
০১.প্রাক প্রাথমিক বিদ্যালয়: প্রাক প্রাথমিক শিক্ষা কার্যক্রমেরমাধ্যমে ৫+ বছর বয়সী শিশুদের ভাষা, গণিত, সামাজিক বিজ্ঞান বিষয়ে প্রাথমিকধারনার দক্ষতা বৃদ্ধির কার্যক্রম।
০২. প্যারেন্টিং সেশন: শিশু প্রতিপালনে শিশুর যত্ন ও পুষ্টি বিষয়ে অভিভাবকদের দক্ষতা বৃদ্ধিমূলক কার্যক্রম।
শিশুদের জন্য বই পড়া কার্যক্রম: শিশুদের মজার মজার গল্পের বই পড়ে শোনানোর মাধ্যমে বুদ্ধিবৃত্তিক বিকাশে সহায়তা করা।
০৩. সিসিমপুর প্রদর্শনী: শিশুদের আনন্দ বিনোদনের মাধ্যমে শিখন কার্যক্রম বাস্তবায়নে সিসিমপুর শো প্রদর্শনের ব্যবস্থা।
(খ) প্রাথমিক পর্যায়ের শিক্ষা :একাডেমিক ও সামাজিকদক্ষতা উন্নয়নের সুযোগ সৃষ্টির মাধ্যমে শিশুদের বিদ্যালযে টিকে থাকানিশ্চিতকরন ও সফল শিক্ষার্থী হিসাবে প্রাইমারী শিক্ষা সমাপন।
কার্যক্রম:
০১.শিশুবরন অনুষ্ঠান আয়োজনের মাধ্যমে আনন্দঘন পরিবেশে শিশুদের প্রাথমিক শিক্ষার শুভ সূচনা করানো।
০২. শিখন সাথী কার্যক্রমের মাধ্যমে শিশুদের পাঠ্যাভ্যাস তৈরি, নেতৃত্বেরবিকাশ, সহযোগিতার মনোভাব সৃষ্টি ও একাডেমিক কার্যক্রমে সহায়তা প্রদান।
০৩. স্কুল সময়ের পর দলবদ্ধভাবে একাডেমিক বিষয় নিয়ে কমিউনিটি পর্যায়ে খেলতে খেলতে শিখন কার্যক্রম।
(গ) বিদ্যালয় স্বাস্থ্য ও পুষ্টি কর্মসূচি:
শিশুদের সার্বিক বিকাশে স্বাস্থ্য ও পুষ্টি সহায়তা প্রদানের মাধ্যমে শিশুদের সুস্বাস্থ্য নিশ্চিতকরন।
কার্যক্রম:
01. নিয়মিত স্বাস্থ্য ও পুষ্টি বিষয়ক সেশন পরিচালনা।
02. কৃমি নাশক ট্যাবলেট খাওয়ানো।
03. ভিটামিন এ এবং আয়রন ট্যাবলেট খাওয়ানো।
04. দৃষ্টিশক্তি পরীক্ষা এবং অপারেশনসহ চক্ষু চিকিৎসার ব্যবস্থা
(ঘ) শিক্ষায় ন্যায্যতা:কণ্যা শিশু, আদিবাসী, উপজাতী ও সকল প্রকার প্রতিবন্ধী শিশুর প্রাথমিক শিক্ষা নিশ্চিতকরনে প্রয়োজনীয় সকল প্রকার সহায়তা প্রদান।
(ঙ) কমিউনিটির অংশগ্রহণ নিশ্চিতকরনে অ্যাডভোকেসি কার্যক্রম:প্রাথমিকশিক্ষার গুনগত মান নিশ্চিতকরনে অভিভাবক, শিক্ষক, জনপ্রতিনিধি, সরকারী ওবেসরকারী প্রতিষ্ঠানের অংশগ্রহণ, যোগাযোগ এবং পরামর্শমূলক মতামতআদান-প্রদানসহ সকলপ্রকার অ্যাডভোকেসি কার্যক্রম গ্রহন করা।
প্রতিভা কর্ম-এলাকা নির্ধারণ কৌশল ও কর্মসূচী বাসত্মবায়ন:
কর্মসূচীর উপকারভোগী:
প্রত্যক্ষ উপকারভোগী | ২০১০ | কোহর্ট - ১ম | কোহর্ট- ১ম ও ২য় | কোহর্ট- ১ম ও ২য় | কোহর্ট - ২য় | মোট | |
২০১১ | ২০১২ | ২০১৩ | ২০১৪ | ||||
সাকসিড উপকারভোগী-প্রতিভা |
| ||||||
আরএনজিপিএস | ১২০০০ |
|
|
|
| ১২০০০ | |
সিটিসি ও সিএলসি | ২৪০০ |
|
|
|
| ২৪০০ | |
প্যারেন্টিং | ৩০০০ |
|
|
|
| ৩০০০ | |
শিক্ষক | ২৮০ |
|
|
|
| ২৮০ | |
উপ-মোট | ১৭৬৮০ |
|
|
|
| ১৭৬৮০ | |
প্রকল্প এলাকায় প্রতিভার প্রত্যক্ষ উপকারভোগী |
| ||||||
জিপিএস ও আরএনজিপিএস | ১২০ | ২৪০ | ২৪০ | ১২০ | ৭২০ | ||
প্রাক-প্রাথমিক | ১৮০০ | ৩৬০০ | ৩৬০০ | ১৮০০ | ১০৮০০ | ||
প্রথম শ্রেনী | ২০০০ | ৪২০০ | ৪২০০ | ২০০০ | ১২৪০০ | ||
দ্বিতীয় শ্রেণী | ১৪০০ | ২৮২০ | ২৮২০ | ১৪০০ | ৮৪৪০ | ||
সিএসি | ৯০০ | ১৮০০ | ১৮০০ | ৯০০ | ৫৪০০ | ||
পিপিটি, গ্রেড- ১ম ও ২য় শ্রেণীর শিক্ষক, প্রধান শিক্ষক | ১৫০ | ৩০০ | ৩০০ | ১৫০ | ৯০০ | ||
এসএমসি সদস্য | ৩৩০ | ৬৬০ | ৬৬০ | ৩৩০ | ১৯৮০ | ||
ইউআরসি ও পিটিআই সদস্য | ৩ | ৩ | ৩ | ৩ | ১২ | ||
প্রি-প্রাইমারীর প্যারেন্টস | ১৮০০ | ৩৬০০ | ৩৬০০ | ১৮০০ | ১০৮০০ | ||
১ম শ্রেণীর শিশুর প্যারেন্টস | ২০০০ | ৪২০০ | ৪২০০ | ২০০০ | ১২৪০০ | ||
২য় শ্রেণীর শিশুর প্যারেন্টস | ১৪০০ | ২৮২০ | ২৮২০ | ১৪০০ | ৮৪৪০ | ||
উপ-মোট | ১১৯০৩ | ২৪২৪৩ | ২৪২৪৩ | ১১৯০৩ | ৭২২৯২ | ||
প্রকল্প এলাকায় প্রতিভার পরোক্ষ উপকারভোগী |
| ||||||
শিশুদের মাধ্যমে (শিশু পত্রিকা) | ১৫৭৫ | ৩১৫০ | ৩১৫০ | ১৫৭৫ | ৯৪৫০ | ||
শিক্ষকের মাধ্যমে (শিক্ষক ম্যাগাজিন | ১২০০ | ২৫০০ | ২৫০০ | ১২০০ | ৭৪০০ | ||
এনজিও, সিবিও ও অন্যান্য | ১২০ | ২০০ | ২০০ | ১০০ | ৬২০ | ||
উপ-মোট | ২৮৯৫ | ৫৮৫০ | ৫৮৫০ | ২৮৯৫ | ১৭৪৯০ | ||
সর্বমোট | ১৭৬৮০ | ১৪৭৯৮ | ৩০০৯৩ | ৩০০৯৩ | ১৪৭৯৮ | ১০৭৪৬২ | |
|
|
|
|
|
|
|
|
প্রকল্পের কর্মী ও তাদের পদবী:
· এম সাজিদুল ইসলাম, টিম লিডার
· মো: দেলোয়ার হোসেন, টেকনিক্যাল অফিসার
· আরফিনা আক্তার, টেকনিক্যাল অফিসার
· ববিতা আক্তার, কমিউনিটি এডুকেশন ফ্যাসিলিটেটর
· শাম্মী আক্তার, কমিউনিটি এডুকেশন ফ্যাসিলিটেটর
· মাসুদ রানা, কমিউনিটি এডুকেশন ফ্যাসিলিটেটর
· সুলতানা নাজনীন, কমিউনিটি এডুকেশন ফ্যাসিলিটেটর
· রফিকুল ইসলাম, কমিউনিটি এডুকেশন ফ্যাসিলিটেটর
· খাইরুল ইসলাম, কমিউনিটি এডুকেশন ফ্যাসিলিটেটর
· মলয় কান্তি রায়, কমিউনিটি এডুকেশন ফ্যাসিলিটেটর
· আল-মাবুদ, কমিউনিটি এডুকেশন ফ্যাসিলিটেটর
· আজাহার আলী, কমিউনিটি এডুকেশন ফ্যাসিলিটেটর
· আহাদ আলী, কার্যসহকারী
যোগাযোগের ঠিকানা:জনাব বাসুদেব চক্রবর্ত্তী(কর্মসূচীসমন্বয়কারী), আরডিআরএস বাংলাদেশ, পোঃ সাপ্টিবাড়ী, উপজেলাঃ আদিতমারী, জেলা ঃলালমনিরহাট। মোবাইল: ০১৭৩০৩২৮০১৯ অফিস: ০৫৯১-৬১৫৪২
প্রশিক্ষণ বিভিাগ
আরডিআরএস বাংলাদেশ এর কোর প্রকল্পের অধীনে স্বঅর্থায়ন ভিত্তিতে পরিচালিত মানব সম্পদ উন্নয়ন এর লক্ষ্যে গঠিত একটি সহযোগী বিভাগ।
লালমণিরহাট জেলায় প্রশিক্ষণ বিভাগ এর যাত্রা:১৯৭৮ সাল থেকে শুরু করে অদ্যাবধী লালমণিরহাট জেলায় প্রশিক্ষণ বিভাগের কার্যক্রম চালু রয়েছে।
প্রশিক্ষণ বিভাগের উদ্দিষ্ট অংশীজন:সংস্থার নিজস্বকর্মী, বিভিন্ন প্রকল্প/ কর্মসূচির উপকারভোগী/অংশীজন, বিভিন্ন সরকারিবেসরকারি সংস্থার কর্মকর্তা ও কর্মীগণ। বিভিন্ন কোর্সে লালমণিরহাট জেলারপ্রশিক্ষনার্থীগন ছাড়াও পার্শ্ববর্তী অন্যান্য জেলার অংশগ্রহণকারীগনও এখানেনানান কোর্সে অংশ নিয়ে থাকে।
প্রশিক্ষণ বিভাগের কার্যক্রম:
- দক্ষ ও অভিজ্ঞ প্রশিক্ষকগণ দ্বারা মানব সম্পদ উন্নয়ন সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন কোর্সের আয়োজন। যেমন:
নেতৃত্ব উন্নয়ন, ব্যবস্থাপনা, নথিপত্র সংরক্ষণ ও অফিস ব্যবস্থাপনা, উন্নয়ন যোগাযোগ, উদ্যোক্তা উন্নয়ন, দূর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও জলবায়ুপরির্বতনের অভিযোজন, প্রকল্প প্রস্তাবনা তৈরি, প্রকল্প পরিবীক্ষণ ওব্যবস্থাপনা, জেন্ডার উন্নয়ন, সংগঠন উন্নয়ন, প্রতিবেদন তৈরি ইত্যাদি।এছাড়াও বিভিন্ন আয়বৃদ্ধিমূলক কৌশল ও প্রযুক্তি ভিত্তিক কোর্সের আয়োজন।বিভিন্ন কর্মশালা ও সেমিনার এ বিভাগের প্রশিক্ষকগণ সহায়ক হিসাবে ভূমিকাপালন করে থাকেন।
- প্রয়োজনীয় বিভিন্ন বিষয় সংশ্লিষ্ট কোর্সের পাঠ্যক্রম, উপকরণ ও মডিউল তৈরি এবং প্রশিক্ষণ চাহিদা নিরুপন করা।
- প্রশিক্ষণ এর জন্য কেন্দ্র ভাড়া দেয়া (আবাসিক ও অনাবাসিক)
- বিভিন্ন প্রকার সভা, সেমিনার, কর্মশালা আয়োজন এর ব্যবস্থঅ। (আভ্যন্তরীন ও বহিরাগত ব্যবহারকারীদের জন্য)
- বিভিন্ন প্রশিক্ষণ কোর্স, সভা, সেমিনার, কর্মশালায় নিজস্ব বাবুর্চি/ কারিগর দ্বারা তৈরিকৃত সুস্বাদু ওমানসম্মত খাবার সরবরাহ।
- অতিথিগনের জন্য আবাসন এর ব্যবস্থা
-
লালমণিরহাট প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের কর্মী সংখ্যা তাদের নাম ও পদবী:
01. জনাব অমল টিক্কু, উর্দ্ধতন প্রশিক্ষক, (মানব সম্পদ উন্নয়ন)
02. জনাব চন্দন কুমার সরকার, অফিস ব্যবস্থাপক
03. জনাব মনির হোসেন, বাবুর্চি
04. জনাব কানন বালা, সহকারী বাবুর্চি
05. জনাব মকবুল হোসেন, কার্য সহকারী
যোগাযোগের ঠিকানা: জনাব বাসুদেব চক্রবর্ত্তী(কর্মসূচীসমন্বয়কারী), আরডিআরএস বাংলাদেশ, পোঃ সাপ্টিবাড়ী, উপজেলাঃ আদিতমারী, জেলা ঃলালমনিরহাট। মোবাইল: ০১৭৩০৩২৮০১৯ অফিস: ০৫৯১-৬১৫৪২
সামাজিক সংগঠন বিভাগ এর কার্যক্রম
প্রোগ্রাম এর নামঃ সামাজিক সংগঠন(কোর)
মেয়াদকালঃ (০১ জানুয়ারী- ৩১ ডিসেম্বর )- ২০১২ ইং ।
প্রোগ্রাম এর বর্ণনাঃকোর - সামাজিক সংগঠন এর মাধ্যমেসাধারণত আরডিআরএস বাংলাদেশ কর্তৃক প্রতিষ্ঠিত ও সমাজ সেবা হইতেরেজিষ্ট্রেশন প্রাপ্ত ফেডারেশন অর্ন্তভূক্ত হতদরিদ্র মানুষের আর্থ-সামাজিকউন্নয়ন তথা পিছিয়ে পড়া সুবিধা বঞ্চিত জনগণকে সচেতনতা মূলক বিভিন্ন ধরণেরপ্রশিক্ষণ, অবহিতকরণ সভা, কর্মশালার মাধ্যমে তাদের পারিবারিক, সামাজিক, অর্থনৈতিক ও আইনগত অধিকার সর্ম্পকে সচেতন করে তোলা এবং আয় বৃদ্ধিমূলককার্যক্রমের সাথে অর্ন্তভূক্ত করা ইত্যাদি।
উপকারভোগীর ধরণ ও সংখ্যাঃযে সমস্ত মানুষ সাধারণতবিভিন্ন প্রকার সুবিধা বঞ্চিত যারা কোন্ প্রকার সরকারী-বেসরকারী সেবা পায়না (যেমনঃ ভূমিহীন, প্রতিবন্ধি, যুব-যুবতী, হতদরিদ্র মহিলা- পুরুষ)ইত্যাদি।
সংখ্যাঃসংসিষ্ট ইউনিয়ন ও ইউনিয়ন ফেডারেশনের জনগণ ও সদস্য/ সদস্যাবৃন্দ
বাস্তবায়নাধীন এলাকাঃ ৪৩ ইউনিয়ন / ফেডারেশন উপজেলাঃ ০৫ জেলাঃ লালমনিরহাট
প্রকল্পের কাজের বর্ণনাঃ
০১ । সচেতনতাবৃদ্ধিমূলক রিফ্রেসার ট্রেনিংঃএপ্রশিক্ষনের মাধ্যমে ফেডারেশন অর্ন্তভূক্ত সদস্যগণ দল কী ? দল করলে লাভ কী? সংগঠন কী ? সংগঠন করলে লাভ কী ? ফেডারেশন দল ও ক্ষুদ্রঋণ দল এবংরাজনৈতিক দলের মধ্যে পার্থক্য কী ? ইত্যাদি সম্প©র্ক জানতে পারবে তাদেরনিজেদের সদস্যপদ বজায় কীভাবে রাখবে, নতুন সদস্য, দল কী ভর্তি করাবে ? এবংফেডারেশনকে কীভাবে সাংগঠনিক ভাবে শক্তিশালী করাবে ইত্যাদি বিষয়ে সম্মকধারণা অর্জন করবে ।
০২ । সদস্য বৃদ্ধিকরণ সভাঃসদস্য বৃদ্ধিকরণসভার মাধ্যমে বিভিন্ন ইউনিয়নের বিভিন্ন ওর্য়াডে গণ নাটক এর মাধ্যমে এলাকারমানুষকে ফেডারেশন সর্ম্পকে ধারনা প্রদান করা হয়। অর্থাৎফেডারেশন কী, ফেডারেশনে আসলে লাভ কী হবে, ফেডারেশন হতদরিদ্র মানুষের কী কী উপকার করেইত্যাদি সর্ম্পকে স্বচ্ছ ধারনা লাভ করতে পারবে ফলে হত দরিদ্র ও সুবিধাবঞ্চিত মানুষ ফেডারেশনের প্রতি আকৃষ্ট হবে এবং ফেডারেশনকে একটি শক্তিশালীসংগঠন হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে পারবে। এছাড়া ফেডারেশনের কার্যক্রম সম্প©র্কজানবেন, সদস্য ভর্তিও যোগ্যতা, প্রক্রিয়া, নিয়মনীতি ও কৌশল সর্ম্পকে জানবেনএবং ফেডারেশনে সদস্য ভর্তিও বিষয়ে আগ্রহী হবেন।
০৩। যুব ফোরাম সদস্যদের সচেতনতা বৃদ্ধিমূলক অবহিতকরণ সভাঃএসভার মাধ্যমে যুব সদস্যরা তাদের অধিকার সর্ম্পকে জানতে পারবে এবং বিভিন্নপ্রকার ইস্যু কী, ইস্যু সমূহ কেন তৈরি হয়, যুব সদস্য হিসেবে তাদের দায়িত্বকী হবে, তারা কীভাবে নিজেদেরকে একজন সচেতন নাগরিক হিসেবে তৈরি হবে এবংহতদরিদ্র মানুষকে বিভিন্ন প্রাকৃতিক দূর্যোগে কী সহযোগীতা করবে এবংসামাজিক বিভিন্ন সমস্যা , যা সরাসরি যুব সম্জকে প্রভাবিত করে, সেগুলি যুবসমাজের মাধ্যমেই চিহ্নিত করে এগুলির কিছু যৌক্তিক সমাধান নির্ণয় করা ।এটাতাদের নিজস্ব চিন্তা শক্তি বাড়াবে এবং সামাজিক দায়বদ্ধতা পূরণের পথে তাদেরঅগ্রসর করে নেবে ইত্যাদি।
০৪। দল ব্যবস্থাপনা বিষয়ক প্রশিক্ষণঃএ ধরনেরপ্রশিক্ষনের মাধ্যমে ফেডারেশন অর্ন্তভূক্ত প্রত্যেক সদস্য ফেডারেশনেরযাবতীয় ব্যবস্থাপনা সর্ম্পকে জানতে পারবে ও তাদের অভিজ্ঞতা বিনিময় করবে এবংদলের নিয়মিত সভা, দলীয় চাঁদা আদায় এবং তাদের সমস্যা সমূহ আলোচনা শেষেসিদ্ধান্ত গ্রহণ করবে যে কী ভাবে ও কোথায় গেলে সে সমস্যা সমাধান করা যাবেইত্যাদি।
০৫। ফেডারেশন বার্ষিক সাধারণ সভাঃফেডারেশন বার্ষিকসাধারণ সভার মাধ্যমে ফেডরেশনের বিগত বছরের যাবতীয় কর্মকান্ডের হিসাব-নিকাসউপস্থাপনসহ ফেডারেশন আগামী বছরে কী কী কাজ করবে, যেমন- ইউনিয়ন পরিষদ, সমাজসেবা, বিভিন্ন সেবা প্রদানকারী সংস্থার সহিত যোগাযোগ করে ফেডারেশনসদস্যদের জন্য নতুন নতুন প্রকল্প আনার পরিকল্পনা তৈরি করা সর্বোপরি একটাসুন্দর বাস্তবসম্মত পরিকল্পনা উপস্থাপন করে সে অনুসারে কাজ করা ইত্যাদি।ভ
০৬। ইনফরমেশন- এ্যডভোকেসী ইউনিট এবং জনতথ্য ব্যবস্থাপনা কমিটির এৈমাসিক সভাঃএ সভার মাধ্যমে ইফরমেশন- এ্যডভোকেসী ইউনিট উক্ত ইউনিয়নের এলাকা ভিত্তিকবিভিন্ন সমস্যা ও ইস্যু নিয়ে আলোচনা করবে এবং বিভিন্ন প্রকার ইস্যুনির্দিষ্ট করে তার সমাধান বের করবে এবং বিভিন্ন প্রকার তথ্য সংগ্রহ করেবিভিন্ন সেবা প্রদানকারী সংস্থাকে তথ্য দিয়ে সহযোগীতা করা যাতে করে সেসংস্থা সমূহ তাদের সেবা সমূহ অতি সহজে জনগণের দোর গোঁড়ায় পৌঁছিয়ে দিতেপারে। এছাড়া শিক্ষা, স্বাস্থ্য, স্যানিটেশন ইত্যাদি বিষয়ে মানুষকে সচেতনকরে গড়ে তোলায় ক্ষেত্রে অবদান রাখতে পারবে।
০৭। ইউনিয়ন পরিষদ স্থায়ী কমিটির দায়িত্ব-কর্তবব্য বিষয়ক অবহিতকরণ সভাঃএ সভার মাধ্যমে ইউনিয়ন পরিষদের প্রত্যেকটি স্থায়ী কমিটি তাদেরদায়িত্ব-কর্ত্বব্য সর্ম্পকে জানতে পারবে এবং উক্ত ইউনিয়নের ০৯ টি ওয়া©র্ডরযাবতীয় সমস্যা লিপিবদ্ধ করে সে অনুসারে কাজ করার জন্য সিদ্ধান্ত গৃহীত হবে।এছাড়াও যাতে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত হয় সেজন্য ব্যাপক প্রচারণা করাইত্যাদি। এর ফলে ইউনিয়ন পরিষদ তাদের প্রত্যেকটি কর্মকার্ন্ডের মধ্যেগতিশীলতা আনতে পারবে ।
০৮। অংশগ্রহণ মূলক পরিকল্পনা ও বাজেট প্রনয়ণ বিষয়ক কর্মশালাঃএধরনের কর্মশালার মাধ্যমে ইউনিয়ন পরিষদ আগামী বছরের জন্য বিভিন্ন ওর্য়াডভিত্তিক সমস্যা চিহ্নিত করে তা খসড়া আকারে লিপিবদ্ধ করবে। ফলে ইউনিয়নপরিষদের গতিশীলতা বৃদ্ধি পাবে সেই সাথে স্বচ্ছতা,জবাবদিহীতা ও প্রত্যেকটিকর্মকান্ডে জনগণের অংশগ্রহণ নিশ্চিত হবে।
০৯। ইউনিয়ন এবং উপজেলা পর্যায়ে সেবা প্রদানকারী কর্তৃপক্ষকে নিয়ে অধিকার ভিক্তিক কর্মশালাঃউক্ত কর্মশালার মাধ্যমে অংশগ্রহণকারীগণ তাদের অধিকার সর্ম্পকে জানতে পারবেএবং কোন্ কোন্ সেবা প্রদানকারী সংস্থা কোথায় কোথায় কী কী সেবা কীভাবে দিয়েথাকে সে সর্ম্পকে বিস্তারিত জানতে পারবেন এবং পরবর্তীতে সেগুলো পাওয়ারক্ষেত্রে অনেকটা সহজ হবে, ফলে অধিকার বঞ্চিত মানুষ সঠিক জায়গায় দাবী করতেপারবেন।
১০। বাংলাদেশ এনজিও ফাউন্ডেশন কর্তৃক প্রদত্ত প্রকল্পের অগ্রগতি বিষয়ক ত্রৈমাসিক সভাঃএসভার মাধ্যমে লালমনিরহাট জেলার ১৬ টি ইউনিয়ন ফেডারেশনে বিএনএফ কর্তৃকপ্রদত্ত প্রকল্পের বিভিন্ন কাজের অগ্রগতি, হিসাব-নিকাস, আয়-ব্যয়ের বিলভাউচার এবং উপকারভোগীগণ সঠিকভাবে তাদের সুবিধাসমূহ ও অন্যান্য কার্যক্রমেরসহিত কীভাবে অর্ন্তভূক্ত হবে সে সর্ম্পকে বিস্তারিত জানতে পারবেন।
বরাদ্দের পরিমাণঃ৪,৩৫,৭০০/- (চার লক্ষ পয়ঁত্রিশ হাজার সাতশত টাকা মাত্র)।
অন্যান্য বরাদ্দঃপ্রযোজ্য নহে ।
অর্থের উৎসঃআরডিআরএস বাংলাদেশ -এর কোর দাতা সংস্থা হইতে।
দাতা সংস্থার নামঃএনসিএ, এফসিএ, সি ও এস, ডিসিএ, ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন (কোর দাতা সংস্থা )ইত্যাদি।
কর্মকর্তা- কর্মচারীদের নাম পদবীসহ সংখ্যাঃমোঃ আব্দুর রশিদ ( উর্ধতন সামাজিক উন্নয়ন কর্মকর্তা ) ০২ জন।
প্রোগ্রাম প্রধান (জেলার ) নাম পদবী ও যোগাযোগের ঠিকানাঃজনাব বাসুদেব চক্রবর্ত্তী, কর্মসূচী সমন্বয়কারী
প্রকল্পের নাম:Community Engagement for Pro-poor Democratic Governance in North-west Bangladesh Project (CEPDG)
মেয়াদকাল:জানুয়ারী- ডিসেম্বর’২০১২
প্রকল্পের বর্ণনা:লালমনিরহাট সদর উপজেলার পঞ্চগ্রামইউনিয়ন, কালিগঞ্জ উপজেলার দলগ্রাম ও হাতিবান্ধা উপজেলার গড্ডিমারী ইউনিয়নপরিষদ এবং লালমণিরহাট জেলার ৪৩ টি ইউনিয়ন ফেডারেশন ভিত্তিক কার্যক্রমপরিচালিত হবে।
উপকারভোগীর ধরন:সাধারণ জনগন।
বাস্তবায়নাধীন এলাকা:লালমণিরহাট জেলার সকল উপজেলা ও ইউনিয়ন।
প্রকল্পের কাজের বর্ণনা: সরকারী গেজেট অনুযায়ী তিনটি ইউনিয়ন পরিষদ পরিচালনায় সহযোগিতা করা।
বরাদ্দের পরিমান:১৬৪৩৩৫৫ টাকা
অর্থের উৎস: দাতা সংস্থা চার্চ অব সুইডেন।
কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের নাম ও পদবী:
1. নাজিম উদ্দিন, উর্দ্ধতন ব্যবস্থাপক
2. মো: খালিদ মোস্তাফিজ, উর্দ্ধতন ব্যবস্থাপক
3. মো: ফিরোজ আহমেদ উর্দ্ধতন ব্যবস্থাপক
কৃষি ও পরিবেশ বিভাগ এর কার্যক্রম
প্রকল্পের নাম:কৃষি ও পরিবেশ ইউনিটের (এনসিএ)
মেয়াদকাল: ১ জানুয়ারী থেকে ৩১ডিসেম্বর ২০১২
প্রকল্পের বর্ণনা:কৃষিতে নতুন প্রযুক্তির সম্প্রসারন ও জলবায়ু পরির্বতন সম্পর্কে ধারনা প্রদান।
উপকারভোগীর ধরন ও সংখ্যা:দরিদ্র ও হতদরিদ্র: প্রত্যক্ষ= ৭৫০ জন, পরোক্ষ=৫৫৩০ জন।
বাস্তবায়নাধীন এলাকা: লালমণিরহাট সদর উপজেলার মহেন্দ্রনগর, গোকুন্ডা, বড়বাড়ী, পঞ্চগ্রাম, খুনিয়াগাছ ইউনিয়ন।
প্রকল্পের কাজের বর্ণনা:ধান ক্ষেতে মাছ চাষ, ভার্মিকম্পোষ্ট, সেক্স ফেরোমন ট্রাপ, স্টাডি পট, এ ডবিও ডি প্রযুক্তি, বন্যা ওখরা সহিষ্ণু ধান চাষ, স্বলাপ মেয়াদী ধান চাষ, ছাগল পালন, ব্রয়লার পালন, ভেক্সিনেশন প্রোগ্রাম, ধান ব্যাংক, এ্যাকশন রিসার্চ, মাঠ দিবস/কৃষি বিষয়কদিবস পালন।
বরাদ্দের পরিমান (টাকায়):১৮৯০৫০০.০০
অন্যান্য বরাদ্দ :বীজ ধান বিতরন
দাতা সংস্থার নাম:নরওয়েজিয়ান চার্চ এইড
কর্মকর্তা, কর্মচারীদের নাম, পদবী ও সংখ্যা:০১. ফিরোজ বুলবুল সুমন, সহকারী ব্যবস্থাপক (শস্য)
জেলায় প্রকল্প প্রধান: বাসুদেব চক্রবর্ত্তী, কর্মসূচি সমন্বয়কারী।
প্রকল্পের নাম: কৃষি ও পরিবেশ ইউনিটের কোর কম্প্রিহেনসিভ প্রোগ্রাম
মেয়াদকাল:১ জানুয়ারী থেকে ৩১ ডিসেম্বর ২০১২ পর্যন্ত।
প্রকল্পের বর্ণনা:কৃষকদের মাঝে নতুন প্রযুক্তিহস্তান্তও, কৃষকের জমিতে সংখ্যাগত ও পরিমানগত উৎপাদন বৃদ্ধির মাধ্যমেকৃষকের আর্থসামাজিক অবস্থার উন্নয়ন।
উপকারভোগীর ধরন ও সংখ্যা:দরিদ্র ও হতদরিদ্র: প্রত্যক্ষ= ১৩৫২ জন, পরোক্ষ = ৮৬৪৮ জন।
বাস্তবায়নাধীন এলাকা: লালমণিরহাট সদর উপজেলার মহেন্দ্রনগর, রাজপুর, মোগলহাট, গোকুন্ডা, বড়বাড়ী, হারাটি, কুলাঘাট, পঞ্চগ্রাম ও খুনিয়াগাছইউনিয়ন।
প্রকল্পের কাজের বর্ণনা:ধান ক্ষেতে মাছ চাষ, ভার্মিকম্পোষ্ট, সেক্স ফেরোমন ট্রাপ, স্টাডি পট, এ ডবিও ডি প্রযুক্তি, বন্যা ওখরা সহিষ্ণু ধান চাষ, স্বলাপ মেয়াদী ধান চাষ, ছাগল পালন, ব্রয়লার পালন, ভেক্সিনেশন প্রোগ্রাম, ধান ব্যাংক, এ্যাকশন রিসার্চ, মাঠ দিবস/কৃষি বিষয়কদিবস পালন।
বরাদ্দের পরিমান (টাকায়):৪৬৭৯১৯.০০
অর্থের উৎস:আরডিআরএস বাংলাদেশ এর নিজেস্ব অর্থায়ন।
কর্মকর্তা কর্মচারীর নাম ও পদবী:মো: ইলিয়াস আলী, সিনিয়র এগ্রিকালচার ফিসার
মো: হাবিবুর রহমান, সহকারী কৃষি কর্মকর্তা
জেলায় প্রকল্প প্রধান:বাসুদেব চক্রবর্ত্তী, কর্মসূচি সমন্বয়কারী।
প্রকল্পের নাম: জলবায়ু পরির্বতনজনিত প্রকল্প
মেয়াদকাল:জানুয়ারী /২০১২ - ডিসেম্বর /২০১২
প্রকল্পের বর্ণনা:বর্তমান বিশ্বে জলবায়ু পরির্বতনসর্বাধিক আলোচিত বিষয়। বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশের জলবায়ুওপরিবর্তিত হচ্ছে। জলবায়ু পরির্বতনের প্রতিক্রিয়ায় দেশে গ্রীষ্ম কালেরতাপমাত্রা দিন দিন বেড়েই চলেছে। শতিকালে শীতের প্রকোপ বাড়ছে কিন্তু শীতেরসময়সীমা কমে যাচ্ছে। অতিবৃষ্টি ও অনাবৃষ্টির মতো ঘটনা ঘটেই যাচ্ছে। বেড়েযাচ্ছে বন্যা এবং খড়া। ফলে দেশের আর্থ সামাজিক উন্নয়ন ব্যাহত হচ্ছে। এতেদেখা যাচ্ছে খাদ্য ও জীবনের নিরাপত্তার হুমকি। আর ঠিক তখনই আরডিআরএসবাংলাদেশ বাস্তবায়ন করছে এই জলবায়ু পরির্বতনজনিত প্রকল্প।
উপকারভোগীর ধরন ও সংখ্যা :উপকারভোগীর ধরন দুই ধরনের :
1) দরিদ্র ও অতিদরিদ্র পরিবার ও জনগণ।
2) স্থানীয় স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা । যেমন- ফেডারেশন।
সংখ্যা: প্রত্যক্ষ মোট সদস্য: ১৬০০ জন।
পরোক্ষ মোট সদস্য: ২৫০০ জন।
বাস্তবায়নাধীন এলাকা:কালিগঞ্জ উপজেলার তুষভান্ডার, ভোটমারী এবং কাকিনা ইউনিয়ন এবং হাতিবান্ধা উপজেলার পাটিকাপাড়া, সির্ন্দুনা,গড্ডিমারী ইউনিয়ন।
প্রকল্পের কাজের বর্ণনা:
1) পানির ব্যবহার সঠিক করতে অর্থাৎজমিতে পানির অপচয় রোধ করতে ধানের জমিতে অডউ পাইপ ব্যবহার এবং প্রশিক্ষণ প্রদান।
2) এলাকার কৃষকদের মাঝে মেয়াদী ধানের বীজ(পারিজা) বন্য ও খড়া সহিঞ্চু ধানের বীজ সরবরাহ এবং ঐ ধান চাষ বৃদ্ধিকল্পেপ্রশিক্ষণ প্রদান।
3) জলবায়ু পরির্বতনের ক্ষতিকর প্রভাব এর সাথে খাপ খাওয়ানো যার ফলে খাদ্য নিরাপত্তা ও স্যানিটেশন সমস্যা কমানো।
4) নবায়নযোগ্য সৌর শক্তির মাধ্যমে জলবায়ুর ঝুকি হ্রাস ।
5) বনায়ন।
বরাদ্দের পরিমান:৩৪৬৩৮২৮ টাকা ।
অন্যান্য বরাদ্দ : নেই।
অর্থের উৎস ও দাতা সংস্থা:চার্চ অব সুইডেন, নরওয়েজিয়ান চার্চ, ফিনল্যান্ড চার্চ এসাসিয়েসন
কর্মকর্তা কর্মচারীদের নাম, পদবী ও সংখ্যা:
নির্মল কুমার কুন্ডু - উপজেলা সুপারভাইজার
রেজাউল ইসলাম - টেকনিক্যাল অফিসার
অনাথ বন্ধু বর্মন - ফিল্ড সুপারভাইজার
মো: কুরবান আলী - ফিল্ড অর্গানাইজার
মো: শাহ্ জালাল - ফিল্ড অর্গানাইজার
মো: বাদশা শাহ্জাহান সিরাজ- ফিল্ড অর্গানাইজার
মোছা: শারমীন আক্তার - কমিউনিটি হাইজিন এ্যানিমেটর
মোছা: রুমি বেগম - কমিউনিটি হাইজিন এ্যানিমেটর
মোছা: আমেনা খাতুন - কমিউনিটি হাইজিন এ্যানিমেটর
নিভা রাণী রায় - কমিউনিটি হাইজিন এ্যানিমেটর
জেলায় প্রকল্প প্রধানের নাম :: বাসুদেব চক্রবর্ত্তী, কর্মসূচি সমন্বয়কারী
প্রকল্পের নাম: বাংলাদেশের উত্তর পশ্চিমাঞ্চলে দূর্যোগ ঝুঁকি হ্রাসের মাধ্যমে দারিদ্র দূরীকরন প্রকল্প
মেয়াদকাল:১লা জানুয়ারী ২০০৯ সাল থেকে ৩১ ডিসেম্বর ২০১২ সাল পর্যন্ত।
প্রকল্পের বর্ণনা:
প্রকল্পের সার্বিক উদ্দেশ্য: কর্মএলাকায় অবস্থিত গ্রামীন দরিদ্রজনগোষ্ঠী ও স্থানীয় কর্তপক্ষের দূর্যোগ ঝুঁকি হ্রাসের সক্ষমতা বৃদ্ধিরমাধ্যমে দারিদ্র দূরীকরন।
সুনির্দিষ্ট উদ্দেশ্য -১: লক্ষিত জনগোষ্ঠির দূর্যোগ ঝুঁকি হ্রাসেরসক্ষমতা বৃদ্ধি ও জলবায়ু পরির্বতন সংক্রান্ত বাৎসরিক দূর্যোগের নেতিবাচকপ্রভাবগুলি কমিয়ে আনা।
সুনির্দিষ্ট উদ্দেশ্য -২: পাইলটিং এর জন্য সফল অভিযোজন মডেল তৈরি এবংতাদের প্রাতিষ্ঠানিকীকরনের লক্ষ্যে সাধারণ জনগোষ্ঠি এবং স্থানীয় ওরাষ্ট্রীয় কর্তপক্ষের মধ্যে যোগসূত্র বৃদ্ধি করা।
উপকারভোগীর ধরন ও সংখ্যা:
প্রত্যক্ষ =১৭৮২৫ জন
পরোক্ষ =৫০০০ জন
মোট= ২২৮২৫ জন।
বাস্তবায়নাধীন এলাকা:হাতীবান্ধা উপজেলার সির্ন্দুনা, সিংগীমারী, গড্ডীমারী,পাটিকাপাড়া ও ডাউয়াবাড়ী ইউনিয়ন।
প্রকল্পের কাজের বর্ণনা:মিটিং, ট্রেইনিং, ওয়ার্কসপ,বসতভিটা উঁচুকরন, আশ্রয়কেন্দ্র মেরামত, রাস্তা সংস্কার, বৃক্ষরোপন, কৃষি কার্যক্রম,সোলার প্যানেল বিতরন, ধান ব্যাংক, ল্যাট্রিন ওটিউবওয়েল বিতরন, সচেতনতামূলক লোকসংগীত, গণনাটক ও পালাগান পরিবেশনের আয়োজন।
বরাদ্দের পরিমান:২৫০,০০,০০০.০০ টাকা (প্রায়)
অর্থের উৎস:দাতা সংস্থা ইউরোপিয় ইউনিয়ন ও ডানচার্চ এইড।
কর্মকর্তা কর্মচারীদের নাম, পদবী ও সংখ্যা :
এস, এ, এম মন্জুর কাদের, উপজেলা ম্যানেজার
মো: দিদারুল ইসলাম, টেকনিক্যাল অফিসার (অবকাঠামো)
মো: হুমায়ুন কবির মন্ডল, ট্রেইনার
মো: জাহাঙ্গীর আলম, সোশ্যাল এ্যনিমেটর
মো: গোলাম আযম, সোশ্যাল এ্যনিমেটর
মোছা: ফরিদা ইয়াসমিন, সোশ্যাল এ্যনিমেটর
মো: আববাস আলী, সোশ্যাল এ্যনিমেটর
মোছা: হাফসা ইয়াসমিন, সোশ্যাল এ্যনিমেটর
মোছা: রেসকোয়ানা আক্তার, সোশ্যাল এ্যনিমেটর
মো: তাজেদুল ইসলাম, সোশ্যাল এ্যনিমেটর
শ্রীমতি পারুল চক্রবর্তী, সোশ্যাল এ্যনিমেটর
বিজয় কুমার, সোশ্যাল এ্যনিমেটর
জেলার প্রকল্প প্রধান:বাসুদেব চক্রবর্ত্তী, কর্মসূচি সমন্বয়কারী
প্রকল্পের নাম:ফুড ফর প্রোগ্রেস ফর বাংলাদেশ প্রকল্প (এফপিবিপি)
মেয়াদকাল ঃ জানুয়ারী/২০১০ হতে ২৮শে জুন/২০১৩
উপকার ভোগীর ধরন ও সংখ্যা : ক্ষুদ্র , প্রান্তিক ও মাঝারী শ্রেণির কৃষক ২৮৫৮ জন, (০৪/০৬/২০১২ ইং পর্যন্ত)
বাস্তবায়নাধীন এলাকা (লালমনিরহাট)ঃ পাটগ্রাম, কালীগঞ্জ এবং আদিতমারী উপজেলা।
প্রকল্পের কাজের বর্ননাঃ
উপজেলার বিভিন্ন কৃষক মাঠ স্কুলের সদস্যদের মাঝে ডলোচুন বিতরন ও জমিতেপ্রয়োগ নিশ্চিতকরন করে মাটি থেকে অমস্নত্ব দূর করে খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণদেশ বাংলাদেশের মানুষের কাছে উপহার দেওয়াটাই আমাদের প্রকল্পের মূল কাজ। এছারাও আমরা কৃষকদের যেকোন ধরনের সেবা দেওয়ার জন্য সবসময় প্রস্ত্তত থাকি।
বরাদ্দের পরিমান (টাকায়)ঃ (লালমণির হাটের ০৩ তিন বছরের বাজেট এর যোগফল)
২০১০ সালে = ১৭৪৯৪৬০/- টাকা
২০১১ সালে = ১৯৩০৯২০/- টাকা
২০১২ সালে = ২০৮৭৬৩৫/- টাকা
অর্থের উৎসঃ ইউএসডিএ, আমেরিকা। দাতা সংস্থার নামঃ কর্ণেল বিশ্ববিদ্যালয়
কর্মকর্তা কর্মচারীদের নাম পদবীসহ সংখ্যাঃ ০৩ জন
০১। সাবিবর আহমেদ তালুকদার, ব্যাবস্থাপক (শষ্য)
০২। প্রদ্বীপ কুমার রায়, মাঠ প্রশিক্ষক
০৩। মোঃ মতিউর রহমান, মাঠ প্রশিক্ষক
প্রকল্প প্রধান (লালমনিরহাট জেলা):বাসুদেব চক্রবর্ত্তী, কর্মসূচি সমন্বয়কারী
নারী অধিকার ইউনিট
প্রকল্পের নাম: এনসিএ প্রকল্প
মেয়াদকাল: ১ জানুয়ারী থেকে ৩১ ডিসেম্বর ২০১২ পর্যন্ত।
প্রকল্পের বর্ণনা:আরডিআরএস বাংলাদেশ শুরু থেকেইনারীদের অধিকার সংরক্ষন,ক্ষমতায়ন, ও জেন্ডার সমতায়নের পাশাপাশি কর্মএলাকারসুবিধাবঞ্চিত, নির্যাতনের শিকার নারী ও শিশুদের দোরগোড়ায় ন্যায় বিচারপৌঁছানোর নিমিত্তে কাজ করে যাচ্ছে।কর্মএলাকায় প্রশিক্ষণ, কর্মশালা , সেমিনার, মতবিনিময় সভা, গণ শুনানী, গ্রামীন চলচিত্র প্রর্দশনী, গণ নাটক, লোকসঙ্গীত ও বিভিন্ন প্রকাশনার মাধ্যমে সচেতনতা বৃদ্ধি এবং বিভিন্ননির্যাতনের শিকার নারী ও শিশুদের চিকিৎসা সহায়তা, আইনী সহায়তা এবংপুনর্বাসনে ফেডারেশন, এনজিও নেটওয়ার্ক ও পেশাজীবি ফোরামের সহযোগিতায়সক্রিয়ভাবে কাজ করে যাচ্ছে। অসহায় দরিদ্র নারীদের আয়বৃদ্ধিমূলক কাজের সাথেসম্পৃক্ত করা, যুব ও কিশোরীদের সামাজিক ইস্যুতে সচেতনতা সৃষ্টি কর।
উপকারভোগীর ধরন:এলাকার হতদরিদ্র নারী, কিশোরী ও শিশু। এছাড়াও নির্যাতনের শিকার যেকোন শ্রেণি ও পেশার নারী।
বাস্তবায়নাধীন এলাকা:লালমণিরহাট জেলার সকল উপজেলা ও ইউনিয়ন।
প্রকল্পের কাজের বর্ণনা:
- ফেডারেশন ও ইউনিয়নের নারী সদস্যদের বিভিন্ন বিষয়ে ওরিয়েন্টেশন।
- ইয়থ মবিলাইজেশন: মানবাধিকার, নাগরিক অধিকার, প্রজন্ন স্বাস্থ্য ও জেন্ডার সচেতনতা।
- গ্রামীন চলচিত্র প্রর্দশনী।
-গণনাটক
- সচেতনতা র্সষ্টির লক্ষ্যে বিভিন্ন দিবস উদ্যাপন।
- দূর্যোগের প্রস্ত্ততিমূলক ওরিয়েন্টেশন।
- নারী নেতাদের নেতৃত্ব উন্নয়নমূলক প্রশিক্ষণ।
- বিভিন্ন নির্যাতনের শিকার নারীদের চিকিৎসা ও আইনী সহায়তা প্রদান।
- বিভিন্ন পেশাজীবিদের নিয়ে জেন্ডার সচেতনতামূলক এ্যাডভোকেসি সভা।
বরাদ্দের পরিমান: ৫৫৬০৪৩৫.০০ টাকা
অর্থের উৎস:দাতা সংস্থা নরওয়েজিয়ান চার্চ এইড।
কর্মকর্তা কর্মচারীদের নাম, পদবী ও সংখ্যা:
01. মোছা: দিলরুবা পারভীন, সিনিয়র নারী অধিকার কর্মকর্তা
02. মোছা: নার্গিজ আফরোজ, ফিল্ড সুপারভাইজার
জেলায় প্রকল্প প্রধান: বাসুদেব চক্রবর্ত্তী, কর্মসূচি সমন্বয়কারী
আরডিআরএস এন্টারপ্রাইজ
প্রকল্পের নাম: বীজ ব্যবসা ( ধান, আলু ও সবজী বীজ)
মেয়াদকাল:ডিসেম্বর - ২০১২ ( চলমান)
প্রকল্পের বর্ণনা:স্ব- অর্থায়ন ও ব্যবস্থাপনায় নিজেস্বফার্ম ও অত্র এলাকার চুক্তিবদ্ধ চাষীদের মাধ্যমে উন্নত ও উচ্চফলনশীল জাতেরগুনগত মানসম্পন্ন বীজ উৎপাদন করে কৃষকদের নির্ভরযোগ্য ভাল বীজের চাহিদাপূরণ ও সরবরাহ নিশ্চিতকরন এবং ডিলারদের মাধ্যমে বাজারজাতকরন।
উপকারভোগীর ধরন ও সংখ্যা:চুক্তিবদ্ধ চাষী : ১০৩ জন
ডিলার : ৬ জন
সর্বমোট : ১০৯ জন
বাস্তবায়নাধীন এলাকা :লালমণিরহাট সদর, আদিতমারী এবংকালীগঞ্জ উপজেলার মহেন্দ্রনগর, বড়বাড়ী, পঞ্চগ্রাম, গোকুন্ডা, মোগলহাট, সাপ্টিবাড়ী, এবং চন্দ্রপুর ইউনিয়ন।
প্রকল্পের কাজের বর্ণনা: নিজস্ব ফার্ম ও চুক্তিবদ্ধ চাষীদের দ্বারাউৎপাদিত বীজ গুদামজাতকরন, মাননিয়ন্ত্রন, প্রক্রিয়াজাতকরন, প্যাকেটিং এবংবাজারজাতকরন।
বরাদ্দের পরিমান (টাকায়):৩২০০০০০.০০ (বত্রিশ লাখ) মাত্র।
কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের নাম ও সংখ্যা :
মো: আব্দুস ছালাম ভুঁইয়া, উর্দ্ধতন ব্যবস্থাপক (উৎপাদন)
মো: মুকুল মিয়া, সহকারী ব্যবস্থাপক (উৎপাদন)
মো: মাসুদ রানা, সহকারী ব্যবস্থাপক (বিপনন)
মো: আজাহারুল ইসলাম, ষ্টোর সহকারী
মো: রিয়াজুল হক, নাইটগার্ড
প্রকল্প প্রধান (জেলায়) :বাসুদেব চক্রবর্ত্তী, কর্মসূচি সমন্বয়কারী
প্রকল্পের নাম: উইভিং ষ্টিচিং ও বীজ ব্যাগ তৈরি প্রকল্প
মেয়াদকাল:জানুয়ারী থেকে জুন ২০১২ ইং পর্যন্ত (চলমান)
প্রকল্পের বর্ণনা :স্ব-অর্থায়নে ও ব্যবস্থাপনায় অত্রএলাকা/ অঞ্চলের চাহিদামত তাঁত জাতীয় পন্য ও বীজ ব্যাগ তৈরি তথাবাজারজাতকরনের মাধ্যমে এ অঞ্চলের দরিদ্র জনগোষ্ঠির কর্মসংস্থান নিশ্চিত করাহচ্ছে।
বাস্তবায়নকারী এলাকা:আদিতমারী উপজেলার সাপ্টিবাড়ী ও সারপুকুর ইউনিয়ন।
প্রকল্পের কাজের বর্ণনা:তাঁতে কাপড় বুনন ও ষ্টিচিং পন্য দক্ষ উৎপাদনকারী দ্বারা উৎপাদন পূর্বক বিদ্যমান বিক্রয় কেন্দ্রগুলিতে বাজারজাত করা হয়।
উপকারভোগীর ধরন ও সংখ্যা:
প্রান্তিক জনগোষ্ঠি : নারী- ৩৫ জন, পুরুষ - ১৫ জন, মোট ৫০ জন।
বরাদ্দের পরিমান:১৫০৪০০০.০০ টাকা
অর্থের উৎস :স্ব- অর্থায়ন প্রকল্প, দাতা সংস্থা: আরডিআরএস বাংলাদেশ
কর্মকর্তা কর্মচারীদের নাম , পদবী ও সংখ্যা:
1. অসিত চৌধুরী, উর্দ্ধতন ব্যবস্থাপক
2. আলেয়া খাতুন, উৎপাদন সহকারী
প্রকল্প প্রধান (জেলায়) :বাসুদেব চক্রবর্ত্তী, কর্মসূচি সমন্বয়কারী